অভিনেতা এবং নির্মাতা সালাহউদ্দিন লাভল।
২০২০ সালের ২২ মার্চ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল বাংলাদেশের সমস্ত শুটিং। এই গত দুই বছরে সিরিয়ালের অঙ্গন এগিয়েছে নাকি পিছিয়েছে এ বিষয়ে মুখ খুললেন অভিনেতা এবং নির্মাতা সালাহউদ্দিন লাভলু।
তাঁর মতে করোনাকালে অনেকটাই কমে গিয়েছে নাটকের (সিরিয়াল) সংখ্যা। তিনি বলেন এই করোনা পরিস্থিতির জন্যই ওটিটি প্লাটফর্মগুলি বিশেষ পরিচিতি লাভ করেছে। ইউটিউবে কত ভিন্ন ধারার অভিনয় দেখার সুযোগ পাচ্ছি। নির্মাতাদের ভাবনার কতই না পরিবর্তন হয়েছে। কিন্তু ইউটিউবের নাটকের কারণে টিভির নাটক তার জৌলুস হারিয়েছে। পুরোনো চিন্তা ও ধ্যানধারণা প্রসূত গল্প এবং বাজেটও অনেক কম থাকার কারণে অনেক অভিনেতাই টিভির নাটকে অভিনয় করতে চান না। ইউটিউবে নাটকের বাজেট দ্বিগুণ বাড়লেও টিভির নাটকের বাজেট সেরূপ ভাবে বাড়েনি। সিরিয়াল নির্মাতারা ভালো কিছু করার তাগিদ এখান থেকেই হারিয়ে ফেলেছেন।
সালাহউদ্দিনবাবুর কথায় উঠে এসেছে ওপার বাংলা সিরিয়ালের প্রভাব এপার বাংলাতেও বিদ্যমান। সেখানে কর্তৃপক্ষকে ভাবতে হবে যে প্রতিটি টিভি চ্যানেলের নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেল আছে। তাহলে দুই বাংলায় ব্যবসায় আয় বেশি। তাহলে নাটকের বাজেট কেন কমছে এ নিয়েই উদ্বিগ্ন তিনি। প্রতি বছর এই নির্মাতা ঈদের সময় ছয় থেকে সাতটি নাটক বানান। কিন্তু বর্তমান সময়ে দুটি বা তিনটির বেশি বানানো সম্ভব হচ্ছে না। গত কয়েক বছর ধরে তিনি সাতটি পর্ব করে আসছেন। তার কথায় চ্যানেলগুলি ভাবছেন সাতটি পর্ব না করে যদি ২১টি এক ঘণ্টার নাটক করা হয় ব্যবসায়িক দিক থেকে তা অনেক বেশি ভালো।
ভালো বাজেট দিয়ে ভালো কাজের দরকার আছে। যে কারণেই অনেক নির্মাতার গত দুই বছর কোনও কাজ নেই। হাতেগোনা কয়েকজন নির্মাতা ও শিল্পীকে নিয়ে কাজ চলছে। সেই কারণে অনেক নির্মাতা এখনও বেকার। সালাহউদ্দিনবাবুর বক্তব্যে এরকম পরিস্থিতি থেকে বের হতে না পারলে এগিয়ে যাওয়া অসম্ভব।
তাঁর মতে করোনাকালে অনেকটাই কমে গিয়েছে নাটকের (সিরিয়াল) সংখ্যা। তিনি বলেন এই করোনা পরিস্থিতির জন্যই ওটিটি প্লাটফর্মগুলি বিশেষ পরিচিতি লাভ করেছে। ইউটিউবে কত ভিন্ন ধারার অভিনয় দেখার সুযোগ পাচ্ছি। নির্মাতাদের ভাবনার কতই না পরিবর্তন হয়েছে। কিন্তু ইউটিউবের নাটকের কারণে টিভির নাটক তার জৌলুস হারিয়েছে। পুরোনো চিন্তা ও ধ্যানধারণা প্রসূত গল্প এবং বাজেটও অনেক কম থাকার কারণে অনেক অভিনেতাই টিভির নাটকে অভিনয় করতে চান না। ইউটিউবে নাটকের বাজেট দ্বিগুণ বাড়লেও টিভির নাটকের বাজেট সেরূপ ভাবে বাড়েনি। সিরিয়াল নির্মাতারা ভালো কিছু করার তাগিদ এখান থেকেই হারিয়ে ফেলেছেন।
সালাহউদ্দিনবাবুর কথায় উঠে এসেছে ওপার বাংলা সিরিয়ালের প্রভাব এপার বাংলাতেও বিদ্যমান। সেখানে কর্তৃপক্ষকে ভাবতে হবে যে প্রতিটি টিভি চ্যানেলের নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেল আছে। তাহলে দুই বাংলায় ব্যবসায় আয় বেশি। তাহলে নাটকের বাজেট কেন কমছে এ নিয়েই উদ্বিগ্ন তিনি। প্রতি বছর এই নির্মাতা ঈদের সময় ছয় থেকে সাতটি নাটক বানান। কিন্তু বর্তমান সময়ে দুটি বা তিনটির বেশি বানানো সম্ভব হচ্ছে না। গত কয়েক বছর ধরে তিনি সাতটি পর্ব করে আসছেন। তার কথায় চ্যানেলগুলি ভাবছেন সাতটি পর্ব না করে যদি ২১টি এক ঘণ্টার নাটক করা হয় ব্যবসায়িক দিক থেকে তা অনেক বেশি ভালো।
ভালো বাজেট দিয়ে ভালো কাজের দরকার আছে। যে কারণেই অনেক নির্মাতার গত দুই বছর কোনও কাজ নেই। হাতেগোনা কয়েকজন নির্মাতা ও শিল্পীকে নিয়ে কাজ চলছে। সেই কারণে অনেক নির্মাতা এখনও বেকার। সালাহউদ্দিনবাবুর বক্তব্যে এরকম পরিস্থিতি থেকে বের হতে না পারলে এগিয়ে যাওয়া অসম্ভব।