ছবি প্রতীকী
আগরার পর এ বার বেঙ্গালুরু। গত রবিবার সদ্য চিন ফেরত এক ব্যক্তি করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। এদিন রাতেই আর এক চিনফেরত ব্যক্তির শরীরে করোনা হদিস মিলেছে। দ্বিতীয় জন কর্নাটকের কেম্পেগৌড়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নেমেছিলেন। বিমানবন্দরে তাঁর আরটি-পিসিআর পরীক্ষা হয়। রিপোর্ট হাতে এলে দেখা যায়, তিনি করোনা আক্রান্ত। একটি বেসরকারি হাসপাতালে তাঁকে নিভৃতবাসে পাঠানো হয়েছে।
ওই ব্যক্তি থেকে সংগৃহীত নমুনাটি পাঠানো হয়েছে জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের জন্য। করোনার যে উপরূপ চিনে দ্রুত ছড়াচ্ছে, সেই ‘বিএফ.৭’ ভারতেও ক্রমশ ছড়িয়ে পড়ছে কি না, তা জানা যাবে জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের মাধ্যমে। সে-কারণেই জিনোম সিকোয়েন্সিং বাড়ানোর উপর জোর দিতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন:
রোজ চায়ের পরিবর্তে গ্রিন টি খান? অতিরিক্ত পরিমাণে এই চা খেলে কী কী সমস্যা হতে পারে জানেন?
যদিও চিকিৎসকদের একাংশ জানিয়েছেন, কোভিডের বিরুদ্ধে লড়াই করতে দেশের অধিকাংশ মানুষের শরীরে মিশ্র প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হওয়ায় ভারতে চিনের মতো পরিস্থিতি হবে না।
আরও পড়ুন:
বড়দিনেও শীত উধাও! আরও ঊর্ধ্বমুখী হবে পারদ, আবার সপ্তাহান্তে ঠান্ডা ফেরার পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের
এদিকে, কেন্দ্র সরকার করোনা ভাইরাসকে রুখতে চিন, দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান, সিঙ্গাপুর, তাইল্যান্ড থেকে আসা যাত্রীদের বিমানবন্দরেই বাধ্যতামূলক আরটি-পিসিআর পরীক্ষার ব্যবস্থা করেছে। পাশাপাশি জরুরি পরিস্থিতির মোকাবিলায় কেন্দ্র সরকার রাজ্যগুলিকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিয়েছে।