শনিবার ৯ নভেম্বর, ২০২৪


ছবি প্রতীকী

ফের কাঁপুনি ধরাচ্ছে করোনার উপরূপ ‘বিএফ.৭’। রিপোর্টে উঠে আসা তথ্য অনুযায়ী, চিনে রোজ ১০ লক্ষেরও বেশি মানুষ ‘বিএফ.৭’-এ আক্রান্ত হচ্ছে। চমকের এখানই শেষ নয়, বিশেষজ্ঞদের দাবি ভয় ধরানোর মতো। তাঁদের দাবি অনুযায়ী, করোনা ভাইরাসের নয়া উপরূপ আগে থেকেই ছিল। চিনে দাপিয়ে বেড়ানোর আগে করোনার উপরূপ ‘বিএফ.৭’ গত ২ বছর ধরে ৯১টি দেশে ছড়িয়েছে।
৯১টি দেশে ছড়িয়ে পড়া একটি উপরূপের সঙ্গে বিএফ.৭-এর জিনের কাঠামো এবং চরিত্রের মিল পাওয়া গিয়েছে। ২০২১-এর ফেব্রুয়ারি থেকেই না কি ওই সব দেশে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে। স্বস্তির কথা হল, রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে ৯১টি দেশে ছড়িয়ে পড়লেও করোনার উপরূপ ততটা প্রভাব বিস্তার বা ক্ষতি করতে পারেনি।
আরও পড়ুন:

উদ্বেগের জন্য চুল পড়ছে, না কি চুল পড়ায় বাড়ছে উদ্বেগ? সমীক্ষা কী বলছে?

আবার ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হচ্ছে উত্তর বঙ্গোপসাগরে, বড়দিনে উধাও হতে পারে শীতের আমেজে! বাড়তে পারে তাপমাত্রা

‘ইনসাকগ’-এর এক ভারতীয় বিজ্ঞানী জানিয়েছেন, পরে ওই উপরূপেরই নামকরণ করা হল ‘বিএফ.৭’। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের একটি উদ্যোগ হল ‘ইনসাকগ’। এটি ২০২০ সালের ৩০ ডিসেম্বর কোভিডের জিনোম সিকোয়েন্সিং এবং ভাইরাসের চরিত্র ও পরীক্ষা নিরীক্ষার জন্য তৈরি করা হয়।

ছোটদের যত্নে: কোন সময় গর্ভধারণ করলে সুসন্তান লাভ সম্ভব? নব দম্পতির মা হওয়ার আগের প্রস্তুতির পরামর্শে ডাক্তারবাবু

চমকের পর চমক, এ বার হোয়াটসঅ্যাপেই পাবেন এলআইসি-র যাবতীয় তথ্য! কীভাবে? জেনে নিন সহজ উপায়

ভাইরাস এবং মহামারি বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, করোনার এই নয়া উপরূপ ভয়ংকর রূপ নেবে না। নয়া উপরূপ গত ২৬ ফেব্রুয়ারি চিহ্নিত হয়। এর পর থেকে সারা বিশ্বব্যাপী প্রায় ৪৮ হাজার করোনা আক্রান্তের নমুনায় এটি পাওয়া গিয়েছে বলেও বিশেষজ্ঞদের দাবি।
‘ইনসাকগ’ গবেষক জানিয়েছেন, ‘‘গত ২২ মাসে বিএফ.৭ উল্লেখ করার মতো কোনও ক্ষতি করতে পারেনি। তাই এখনই ভয় পাওয়ার কোনও কারণ নেই।’’

Skip to content