রবিবার ১০ নভেম্বর, ২০২৪


ছবি প্রতীকী

আবহাওয়ায় শীতের আমেজ। বাড়িতে পাখা প্রায় বন্ধ। রাতে শোয়ার সময় গায়ে একটু মোটা চাদর দিলে আরাম পাওয়া যাচ্ছে। মোটামুটি শীতের আমেজ এখন ভরপুর। তার উপর যদি সকাল সকাল স্নানের ব্যাপার থাকে, তাহলে তো কথাই নেই। গরমজল তো চাই-ই।
অনেকেই ইমার্শন রড দিয়ে জল গরম করে, সেই জল দিয়ে স্নান করেন। খুব দ্রুত জল গরম করার ক্ষেত্রে ইমার্শন রড দারুণ কাজ করে। গিজারের থেকে দামে সস্তা হওয়ার কারণে ইমার্শন রড অনেকেই ব্যবহার করে থাকেন। তবে যদি এটি ব্যবহার করার ক্ষেত্রে একটু সাবধান হওয়া দরকার।
২ বছরের বেশি পুরনো ইমার্শন রড ব্যবহার করার ক্ষেত্রে একটু সচেতন থাকুন। অবশ্যই চেক করে নিন। কারণ পুরনো হয়ে গেলে এতে নানা সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে। চেক না করে দুম করে জল গরম করতে যাবেন না।
লোহার বালতিতে ইমার্শন রড দিয়ে কখনওই জল গরম করবেন না। এতে বিদ্যুৎ লেগে যেতে পারে। বরং প্লাস্টিকের বালতিতে জল গরম করে নিন। তবে দেখে নেবেন ইমার্শন রডটি যেন বালতির নিচে গিয়ে না লাগে।
আরও পড়ুন:

শম্ভু, শম্ভু, শিব মহাদেব শম্ভু, খুদার ইবাদত যাঁর গলায় তাঁর আর কাকে ভয়?

গৃহিণীদের মধ্যে বইয়ের নেশা বাড়াতে কাঁধে ঝোলা নিয়ে ঘুরে বেড়ান রাধা, ‘চলমান পাঠাগার’ তাঁর পরিচয়!

লোকাল কোম্পানির ইমার্শন রড তাড়াতাড়ি খারাপ হওয়ার বা এতে বিদ্যুৎ লাগার ঝুঁকি থাকে। তাই সব সময়ই ব্র্যান্ডেড কোম্পানির রডই ব্যবহার করা ভালো।
ইমার্শন রড অন অবস্থায় কখনওই বালতি থেকে জল নেবেন না বা জল গরম হয়েছে কিনা তা মোটেই জলে হাত দিয়ে দেখবেন না।
জল গরম হয়ে গেলে ঠান্ডা হওয়ার পর নিরাপদ জায়গায় ইমার্শন রড রেখে দিন। ইমার্শন রডে জং পড়ে গেলে শুকনো অবস্থায় স্ক্রাবার দিয়ে ঘষে নিন।

Skip to content