সেই ৩০ বছর পুরনো ভ্রূণ থেকে জন্ম নেওয়া যমজ সন্তান।
সম্প্রতি যমজ ভাই-বোন লাইডা এবং টিমোথি পৃথিবীর আলো দেখেছে। এত হতেই পারে, এর মধ্যে আবার নতুনত্ব কী? আশ্চর্যের বিষয় হল, জন্মেই নাকি তাদের বয়স ৩০-এর ঘরে পৌঁছেছে! দুই ভাই-বোন এখন খ্যাতির শীর্ষে। আরও চার সন্তানের অভিভাবক ফিলিপ এবং র্যারচেল রিজওয়ে। আরও পরিবারের তাঁরা ‘আইভিএফ’ পদ্ধতিতে ফের গর্ভধারণ করেন। র্যা চেল গত অক্টোবরের ৩১ তারিখ যমজ সন্তানের জন্ম দেন।
অনেকেই এখন ডিম্বাণু, শুক্রাণু এবং ভ্রূণকেও সুপ্ত রাখেন। ফিলিপ এবং র্যাভচেল চেয়েছিলেন তেমনই একটি ভ্রূণকে জীবন দেওয়া। পেশায় সফ্টওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার ফিলিপের বয়স ৩৫ বছর। তিনি জানিয়েছেন, “ব্যাপারটি নিয়ে আমরা খুবই উৎসাহী ছিলাম। আমাদের কোনও উদ্দেশ্য ছিল না সবচেয়ে পুরনো ভ্রূণের জন্ম দিয়ে রেকর্ড গড়ার।”
আরও পড়ুন:
ফি জমা দেওয়ার সময় সমস্যার সম্মুখীন? অনলাইনে চাকরির আবেদন নিয়ে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের নতুন বিজ্ঞপ্তি
ছোটদের যত্নে: সন্তান কম মনোযোগী কিন্তু অতি সক্রিয়? সহজ উপায়ে বাড়িতেই এর চিকিৎসা সম্ভব
‘ন্যাশনাল এমব্রায়ো ডোনেশন সেন্টার’-এ পুরুষ বা মহিলারা ভ্রূণকে সুপ্ত অবস্থায় দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন। কোনও দম্পতি চাইলে সেখান থেকে ভ্রূণ বেছে নিতে পারেন। সেখানে সেই ভ্রূণের মান, বয়স এবং অভিভাবক সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ করা থাকে। তবে এর জন্য অর্থ বিনিময়ের দরকার পড়ে না।
আরও পড়ুন:
মেটা এবং টুইটারের ছাঁটাই করা দক্ষ কর্মীদের চাকরি দিতে বিশেষ উদ্যোগী টাটার এই সংস্থা, চাকরির সুযোগ ভারতেও
ডায়াবেটিস থাকবে দূরে, জেনে নিন কোন ফল কতটা পরিমাণে খাবেন, আর কোনটা খেতে হবে সাবধানে, দেখুন ভিডিয়ো
‘ন্যাশনাল এমব্রায়ো ডোনেশন সেন্টার’-এ রিজওয়ে দম্পতি ১৯৯২ সাল থেকে সুপ্ত অবস্থায় থাকে একটি ভ্রূণের কথা জানতে পারেন। বিষয়টি জানার পরই তাঁরা সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন। ওই দেশে ভ্রূণ নেওয়া কোনও নতুন ঘটনা নয়। তবে ৩০ বছর পুরনো ভ্রূণের জন্ম দেওয়া একেবারেই প্রথম ঘটনা।