বৃষ্টির জেরে ধস এবং বন্যায় উত্তর এবং পূর্ব ভারতে গত তিন দিনে অন্তত ৫০ জনের মৃত্যু হয়েছে। একটি সংবাদ সংস্থার সূত্রে এমনটা জানা গিয়েছে। হিমাচল প্রদেশে হড়পা বানের জন্য ভেঙে পড়েছে বহু মাটির বাড়ি। অনেক রাস্তা, রেলসেতু ভেঙে গিয়েছে। জলমগ্ন বেশ কিছু গ্রাম।
রবিবার হিমাচল সরকারের এক কর্তা জানান, নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছে রাজ্যের বন্যা পরিস্থিতি। বেশি ক্ষতি হয়েছে কাংড়া, মান্ডি এবং চাম্বা। প্রবল বর্ষণে ৩৬ জন মানুষ মারা গিয়েছেন। ১২ জন গুরুতর আহত। বন্যায় এখনও পর্যন্ত নিখোঁজ পাঁচ জন মানুষ।
মেঘ ভাঙা বৃষ্টিতে উত্তরাখণ্ডেও শনিবারও চার জনের মৃত্যু হয়েছে। নদীর জল লোকালয়ে ঢুকে পড়ে। বহু ঘরবাড়ি ভেঙে গিয়েছে। এই ঘটনায় ১৩ জন নিখোঁজ। তাঁদের সন্ধানে উত্তরাখণ্ড প্রশাসন উদ্ধারকারী দল নামিয়েছে।
রবিবার হিমাচল সরকারের এক কর্তা জানান, নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছে রাজ্যের বন্যা পরিস্থিতি। বেশি ক্ষতি হয়েছে কাংড়া, মান্ডি এবং চাম্বা। প্রবল বর্ষণে ৩৬ জন মানুষ মারা গিয়েছেন। ১২ জন গুরুতর আহত। বন্যায় এখনও পর্যন্ত নিখোঁজ পাঁচ জন মানুষ।
মেঘ ভাঙা বৃষ্টিতে উত্তরাখণ্ডেও শনিবারও চার জনের মৃত্যু হয়েছে। নদীর জল লোকালয়ে ঢুকে পড়ে। বহু ঘরবাড়ি ভেঙে গিয়েছে। এই ঘটনায় ১৩ জন নিখোঁজ। তাঁদের সন্ধানে উত্তরাখণ্ড প্রশাসন উদ্ধারকারী দল নামিয়েছে।
বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে ঝাড়খণ্ডেও। রামগড় জেলায় পাঁচ জন ব্যক্তি নদীতে ভেসে গিয়েছিলেন। এদের মধ্যে এক জনকে এখনও উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, হিমাচল প্রদেশে এবং উত্তরাখণ্ড আরও দু’দিন ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির হবে।
বন্যা ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে পড়শি রাজ্য ওড়িশাতেও। এই রাজ্যে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে অন্তত আট লক্ষ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ওড়িশার উত্তর প্রান্তের বেশির ভাগ নদী বইছে বিপদসীমার উপর দিয়ে। ওড়িশা প্রশাসন বন্যাপ্রবণ অঞ্চল থেকে প্রায় দেড় লক্ষ মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়স্থলে সরিয়ে এনেছে। আবহবিদরা মনে করছেন, বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া নিম্নচাপ এবং বৃষ্টির জন্যই এই পরিস্থিতি। অন্যদিকে, ঝাড়খণ্ডের গালুডি বাঁধ থেকে অতিরিক্ত জল ছাড়ার জন্য পরিস্থিতি খারাপ ধারণা প্রশাসনের।
বন্যা ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে পড়শি রাজ্য ওড়িশাতেও। এই রাজ্যে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে অন্তত আট লক্ষ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ওড়িশার উত্তর প্রান্তের বেশির ভাগ নদী বইছে বিপদসীমার উপর দিয়ে। ওড়িশা প্রশাসন বন্যাপ্রবণ অঞ্চল থেকে প্রায় দেড় লক্ষ মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়স্থলে সরিয়ে এনেছে। আবহবিদরা মনে করছেন, বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া নিম্নচাপ এবং বৃষ্টির জন্যই এই পরিস্থিতি। অন্যদিকে, ঝাড়খণ্ডের গালুডি বাঁধ থেকে অতিরিক্ত জল ছাড়ার জন্য পরিস্থিতি খারাপ ধারণা প্রশাসনের।