শুক্রবার ২২ নভেম্বর, ২০২৪


১ / ৫

সারা দেশে পালিত আজ শুক্রবার পালিত হচ্ছে জন্মাষ্টমী। হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুসারে, ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে জন্মাষ্টমী পালিত হয়। পৌরাণিক বিশ্বাস অনুসারে, এই দিনে রোহিণী নক্ষত্রে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্ম হয়েছিল মথুরায়। তবে তিনি বেড়ে ওঠেন গোকুলে। সেজন্য মথুরা ও বৃন্দাবনে জন্মবার্ষিকী হিসেবে এই উৎসব বড় করে পালিত হয়। অনেক বাড়িতে এদিন শ্রীকৃষ্ণের আরাধনা করা হয়। তাতে যেমন পূণ্য পাওয়া যায়, তেমনই জীবন থেকে দূর হয় বহু ধরনের অশান্তি। কথিত আছে এই দিনে বিশেষ কিছু উপাচার অর্থকষ্ট দূর করতে সাহায্য করে।

২ / ৫

কৃষ্ণ শব্দের সংস্কৃত অর্থ হল কালো। কৃষ্ণের মূর্তিগুলিতে তাঁর গায়ের রং সাধারণত কালো এবং ছবিগুলিতে নীল দেখানো হয়ে থাকে। তার রেশমি ধুতিটি সাধারণত হলুদ রঙের এবং মাথার মুকুটে একটি ময়ূরপুচ্ছ শোভা পায়। কৃষ্ণের প্রচলিত মূর্তিগুলিতে সাধারণত তাঁকে বংশীবাদক এক বালকের বেশে দেখা যায়।

৩ / ৫

শ্রীকৃষ্ণের বাঁশি খুব প্রিয়, তাই তিনি বংশীধর ও মুরলীধর নামেও পরিচিত। কৃষ্ণের প্রতিটি মূর্তি ও ছবিতে তাঁর হাতে বাঁশি অবশ্যই দেখা যায়। কথিত আছে, কৃষ্ণ যখন বাঁশি বাজাতেন, মানুষ থেকে পশু, সবাই সম্মোহিত হতেন। বাস্তু অনুসারে, এই দিন বাড়িতে বাঁশি আনলে ইতিবাচক শক্তি আসে।

৪ / ৫

ভগবান শ্রীকৃষ্ণের মোট ১০৮টি নাম রয়েছে। মথুরায় কমপক্ষে ৪০০টি মন্দির আছে। যেখানের প্রত্যেকটি মন্দিরে শ্রীকৃষ্ণের আরাধনা হয়। মনে করা হয়, জন্মাষ্টমীতে শ্রীকৃষ্ণের ১০৮টি অষ্টতর শতনাম জপলে সংসারে শ্রীবৃদ্ধি হয়।

৫ / ৫

পুরাণে কথিত আছে, কর্মক্ষেত্রে উন্নতি লাভের জন্য জন্মাষ্টমীর দিন সকালে স্নান করে রাধা-কৃষ্ণের মূর্তিতে হলুদ মালা দিয়ে পূজার্চনা করা। এছাড়া ক্ষীর বানিয়ে ছোট মেয়েদের খাওয়ানোর পরামর্শ রয়েছে হিন্দু পুরাণে। এর ফলে নাকি কৃষ্ণের আশীর্বাদ প্রাপ্ত হন ভক্তবৃন্দ।

সব ছবি সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে

Skip to content