সাম্প্রতি সুপ্রিম কোর্ট এক বিবাহবিচ্ছিন্ন দম্পতির ১১ বছরের সন্তানকে আমেরিকায় থাকা বাবার কাছে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে। শীর্ষ আদালত বেঙ্গালুরুতে থাকা মায়ের উদ্দেশে জানিয়েছে, এতেই তাঁদের ছেলের মঙ্গল হবে। শিশুর ভবিষ্যতের কথা ভেবে সুপ্রিম কোর্ট এই নির্দেশ দিয়েছে।
২০০৮ সালে এ দেশে বিয়ে হয় দম্পতির। বিয়ের পরে তাঁরা আমেরিকায় চলে যান। সেখানে গ্রিন কার্ড পান। সন্তান জন্মের কয়েক বছর পর বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে যায় তাঁদের। শিশুকে নিয়ে তখন মা ফিরে আসেন বেঙ্গালুরুর বাড়িতে। যদিও বাবা সন্তানকে তাঁর কাছে রাখার দাবি নিয়ে আদালতে মামলা করেন। আগে কর্নাটক হাই কোর্ট সন্তানকে মায়ের কাছে রাখার রায় দিলেও সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি এএম খানউইলার এবং বিচারপতি সিটি রবিকুমারের বেঞ্চ হাই কোর্টের রায় নাকচ করে জানায়, শিশুর ভালোর জন্য তাকে তার বাবার কাছে রাখাই শ্রেয়।
২০০৮ সালে এ দেশে বিয়ে হয় দম্পতির। বিয়ের পরে তাঁরা আমেরিকায় চলে যান। সেখানে গ্রিন কার্ড পান। সন্তান জন্মের কয়েক বছর পর বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে যায় তাঁদের। শিশুকে নিয়ে তখন মা ফিরে আসেন বেঙ্গালুরুর বাড়িতে। যদিও বাবা সন্তানকে তাঁর কাছে রাখার দাবি নিয়ে আদালতে মামলা করেন। আগে কর্নাটক হাই কোর্ট সন্তানকে মায়ের কাছে রাখার রায় দিলেও সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি এএম খানউইলার এবং বিচারপতি সিটি রবিকুমারের বেঞ্চ হাই কোর্টের রায় নাকচ করে জানায়, শিশুর ভালোর জন্য তাকে তার বাবার কাছে রাখাই শ্রেয়।
শীর্ষ আদালত জানায়, শিশুর আমেরিকায় জন্ম। ফলে সে আদতে আমেরিকার বাসিন্দা। তাই মায়ের উচিত শিশুকে তার জন্মস্থানে ফিরিয়ে দেওয়া। এ ক্ষেত্রে শিশুর তার বাবার কাছে থাকাই বাঞ্ছনীয় বলে জানায় সুপ্রিম কোর্ট।
শীর্ষ আদালত এ-ও বলে, ২০১১ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি আমেরিকায় জন্মানো শিশুটি ২০২০ সাল পর্যন্ত সেখানেই ছিল। তাই সব দিক বিবেচনা করে তাকে তার বাবার কাছে পাঠানোরই নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে। এমনকি, আমেরিকার আদালতও শিশুটিকে তার বাবার কাছে রাখার পক্ষে রায় দিয়েছিল।
শীর্ষ আদালত এ-ও বলে, ২০১১ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি আমেরিকায় জন্মানো শিশুটি ২০২০ সাল পর্যন্ত সেখানেই ছিল। তাই সব দিক বিবেচনা করে তাকে তার বাবার কাছে পাঠানোরই নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে। এমনকি, আমেরিকার আদালতও শিশুটিকে তার বাবার কাছে রাখার পক্ষে রায় দিয়েছিল।