স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর স্তরে অন্তিম বর্ষের পরীক্ষার দাবিতে অশান্ত বিশ্বভারতী। করোনা পরিস্থিতিতে অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়ার দাবি ঘিরে বেশ কয়েকটি পরীক্ষা বাতিল করেছিলেন বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। সেই পরীক্ষাগুলিই পুনরায় নেওয়ার দাবিতে সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্ট্রাল অফিসে স্মারকলিপি জমা দেওয়ার কর্মসূচি ছিল। কিন্তু স্মারকলিপি জমা দিতে যাওয়ায় তাঁদের সামনেই মূল প্রবেশদ্বার বন্ধ করে দেওয়া হয়। এই ঘটনায় হতবাক পড়ুয়ারা। এরপর অফিসের পিছনের দরজা দিয়ে ভিতরে প্রবেশ করেন কিছু পড়ুয়া।
ছাত্রছাত্রীদের অভিযোগ, অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়ার দাবিতে বেশ কয়েকটি পরীক্ষা বাতিল হয়ে গিয়েছিল। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে জানানো হয়েছিল পরীক্ষা সম্পর্কে ৮ জুলাই সিদ্ধান্ত জানানো হবে। কিন্তু দশ দিন কেটে গেলেও ফাইনাল ইয়ারের পরীক্ষা নিয়ে এখনও কোনও নোটিস দেওয়া হয়নি। পুরো ঘটনার জন্য পড়ুয়ারা উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীকেই দায়ী করছেন।
পড়ুয়াদের এই আন্দোলনের মধ্যেই বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ সোমবার দুপুরে জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। বিশ্বভারতীর অবমনন নিয়ে এই বৈঠক আলোচনা হওয়ার কথা। এই বৈঠকে বিশ্বভারতীর আধিকারিক-সহ সমস্ত অধ্যক্ষদের উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে। উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় সরকারের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউশনাল র্যা ঙ্কিং ফ্রেমওয়ার্ক এনআইআরএফ-এর তালিকায় দেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলির মধ্যে বিশ্বভারতী ৯৮ নম্বরে রয়েছে। গত বার তালিকার ৬৪ নম্বরে নাম ছিল।
পড়ুয়াদের এই আন্দোলনের মধ্যেই বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ সোমবার দুপুরে জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। বিশ্বভারতীর অবমনন নিয়ে এই বৈঠক আলোচনা হওয়ার কথা। এই বৈঠকে বিশ্বভারতীর আধিকারিক-সহ সমস্ত অধ্যক্ষদের উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে। উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় সরকারের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউশনাল র্যা ঙ্কিং ফ্রেমওয়ার্ক এনআইআরএফ-এর তালিকায় দেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলির মধ্যে বিশ্বভারতী ৯৮ নম্বরে রয়েছে। গত বার তালিকার ৬৪ নম্বরে নাম ছিল।