দুলাল হোসেন ও শিব্বির হোসেন। ছবি সৌজন্য: প্রথম আলো
পরিবেশকে সুস্থ রাখার কথা ভেবেই পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের বিকল্প তৈরি করেছেন বাংলাদেশের দুই ছাত্র। কচুরিপানা ও কলাগাছের আঁশ দিয়ে প্লাস্টিকের বিকল্প আবিষ্কার করেছেন বাংলাদেশের এক বিশ্ববিদ্যালয়ের টেক্সটাইল প্রকৌশল বিভাগের দুই ছাত্র দুলাল হোসেন এবং শিব্বির হোসেন। ওই গবেষণায় তত্ত্বাবধানে ছিলেন আজহারুল ইসলাম। তিনি বাংলাদেশের ওই বিশ্ববিদ্যালয়েরই অধ্যাপক। সম্প্রতি ‘জার্নাল অব ক্লিনার প্রোডাকশন’-এ প্রকাশিত হয়েছে এই গবেষণাটি।
উল্লেখ্য, ভারতে গত শুক্রবার অর্থাৎ ১ জুলাই থেকে দেশ জুড়ে ‘সিঙ্গল ইউজ প্লাস্টিক’ তৈরি, সরবরাহ, আমদানি ও বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়েছে। ৭৫ মাইক্রনের কম প্লাস্টিকের ব্যবহার করতে হবে। পরিবেশ মন্ত্রকের নির্দেশিকা অনুযায়ী ‘এক্সপ্যান্ডেড পলিস্টিরিন’, ‘পলিস্টিরিন’-সহ ‘সিঙ্গল ইউজ প্লাস্টিক’-এর উৎপাদন, আমদানি, বিক্রি, বিতরণ পুরোপুরি নিষিদ্ধ। ‘এক্সপ্যান্ডেড পলিস্টিরিন’ দিয়েই সাবানের বোতল থেকে মাস্ক, ময়লা ফেলার প্যাকেট, মিষ্টি ও সিগারেটের বাক্স, চিপসের প্যাকেট, শ্যাম্পু প্রভৃতি তৈরি হয় এগুলো ব্যবহার ও নিষিদ্ধ। এই নির্দেশিকা না মেনে ‘সিঙ্গল ইউজ প্লাস্টিক’ ব্যবহারে পরিবেশ সুরক্ষা আইন (ইপিএ)-এর ১৫ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী জেল কিংবা জরিমানা, অথবা দুই-ই হতে পারে।
এরকম একটি সময়ে দূষণমুক্ত পরিবেশ গড়তে দুলাল হোসেন এবং শিব্বির হোসেনের আবিষ্কার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
উল্লেখ্য, ভারতে গত শুক্রবার অর্থাৎ ১ জুলাই থেকে দেশ জুড়ে ‘সিঙ্গল ইউজ প্লাস্টিক’ তৈরি, সরবরাহ, আমদানি ও বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়েছে। ৭৫ মাইক্রনের কম প্লাস্টিকের ব্যবহার করতে হবে। পরিবেশ মন্ত্রকের নির্দেশিকা অনুযায়ী ‘এক্সপ্যান্ডেড পলিস্টিরিন’, ‘পলিস্টিরিন’-সহ ‘সিঙ্গল ইউজ প্লাস্টিক’-এর উৎপাদন, আমদানি, বিক্রি, বিতরণ পুরোপুরি নিষিদ্ধ। ‘এক্সপ্যান্ডেড পলিস্টিরিন’ দিয়েই সাবানের বোতল থেকে মাস্ক, ময়লা ফেলার প্যাকেট, মিষ্টি ও সিগারেটের বাক্স, চিপসের প্যাকেট, শ্যাম্পু প্রভৃতি তৈরি হয় এগুলো ব্যবহার ও নিষিদ্ধ। এই নির্দেশিকা না মেনে ‘সিঙ্গল ইউজ প্লাস্টিক’ ব্যবহারে পরিবেশ সুরক্ষা আইন (ইপিএ)-এর ১৫ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী জেল কিংবা জরিমানা, অথবা দুই-ই হতে পারে।
এরকম একটি সময়ে দূষণমুক্ত পরিবেশ গড়তে দুলাল হোসেন এবং শিব্বির হোসেনের আবিষ্কার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।