‘অশনি’র রেশ কাটতে না কাটতেই আরও একটি ঘূর্ণিঝড় জন্ম নিয়েছে ভারত মহাসাগরে। নতুন যে ঘূর্ণিঝড়ের ছবি নাসা তুলেছে সেটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘করিম’। ‘অশনি’-প্রভাবে ভারতের উপকূলে যখন ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়েছে, ঠিক তখনই ‘করিম’-এর কথা জানিয়েছে আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থার আর্থ অবজারভেটরি। ‘করিম’কে প্রথম শ্রেণির হারিকেন ঝড় বলে ব্যাখ্যা করেছে তারা।
যদিও ‘করিম’ এখনও ভারতের মূল ভূখণ্ড থেকে অনেকটাই দূরে আছে। নাসার রিপোর্ট অনুযায়ী, ‘অশনি’ যেখানে নিরক্ষরেখার উত্তরে রয়েছে, সেখানে ‘করিম’কে দেখা গিয়েছে নিরক্ষরেখার দক্ষিণে। তবে ছবি দেখে অনুমান ‘অশনি’র থেকে কিছুটা বেশি শক্তিশালী এই ‘করিম’ ঘূর্ণিঝড়টি। করিম ভারত মহাসাগর থেকে বঙ্গোপসাগরে বা ভারতের ভূখণ্ডে প্রবেশ করবে কি না এ নিয়ে নাসা বিস্তারিত জানায়নি।
এদিকে, বুধবার আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, ‘অশনি’র সরাসরি কোনও প্রভাব বাংলায় না পড়লেও শনিবার পর্যন্ত বৃষ্টি হবে। এর মধ্যে উত্তরবঙ্গের পাঁচ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাসের পাশাপাশি বৃহস্পতিবার দিনভর দক্ষিণবঙ্গের সবক’টি জেলায় ৪০-৫০ কিলোমিটার বেগে দমকা হাওয়া বইতে পারে বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
যদিও ‘করিম’ এখনও ভারতের মূল ভূখণ্ড থেকে অনেকটাই দূরে আছে। নাসার রিপোর্ট অনুযায়ী, ‘অশনি’ যেখানে নিরক্ষরেখার উত্তরে রয়েছে, সেখানে ‘করিম’কে দেখা গিয়েছে নিরক্ষরেখার দক্ষিণে। তবে ছবি দেখে অনুমান ‘অশনি’র থেকে কিছুটা বেশি শক্তিশালী এই ‘করিম’ ঘূর্ণিঝড়টি। করিম ভারত মহাসাগর থেকে বঙ্গোপসাগরে বা ভারতের ভূখণ্ডে প্রবেশ করবে কি না এ নিয়ে নাসা বিস্তারিত জানায়নি।
এদিকে, বুধবার আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, ‘অশনি’র সরাসরি কোনও প্রভাব বাংলায় না পড়লেও শনিবার পর্যন্ত বৃষ্টি হবে। এর মধ্যে উত্তরবঙ্গের পাঁচ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাসের পাশাপাশি বৃহস্পতিবার দিনভর দক্ষিণবঙ্গের সবক’টি জেলায় ৪০-৫০ কিলোমিটার বেগে দমকা হাওয়া বইতে পারে বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।