ছবি প্রতীকী, সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে।
হাত-পা ভেঙে গেলে প্লাস্টার করা থাকলে অনেকদিন হাত বা পা-কে নাড়াচাড়া করা যায় না। তাই প্লাস্টার খোলার পরে হাতে বা পায়ের পেশিগুলোতে দৃঢ়তা ভাব চলে আসে। প্লাস্টার খোলার পরে ফোলাভাবও থেকে যায়৷ ভালো করে নাড়াচাড়া করা যায় না। ফলে দৈনিক কাজকর্ম করতে অনেকটা অসুবিধা হয়। আজ আমরা এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই সমস্যা দেখা যায় হাতের কবজি ভাঙলে। সাধারণত হাড় ভাঙলে প্লাস্টারই করে দেন চিকিৎসকেরা। প্লাস্টার রাখতে হয় মোটামুটি ৬ সপ্তাহ থেকে ১২ সপ্তাহ। এতদিন প্লাস্টার থাকার জন্য হাত বা পা নড়াচড়া না হওয়ার জন্য সেখানকার পেশিগুলো বেশ দৃঢ় হয়ে যায়। তাই প্লাস্টার খোলার পর স্বাভাবিক কাজকর্ম করতে বা চলাফেরা করতে অসুবিধা হয়।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই সমস্যা দেখা যায় হাতের কবজি ভাঙলে। সাধারণত হাড় ভাঙলে প্লাস্টারই করে দেন চিকিৎসকেরা। প্লাস্টার রাখতে হয় মোটামুটি ৬ সপ্তাহ থেকে ১২ সপ্তাহ। এতদিন প্লাস্টার থাকার জন্য হাত বা পা নড়াচড়া না হওয়ার জন্য সেখানকার পেশিগুলো বেশ দৃঢ় হয়ে যায়। তাই প্লাস্টার খোলার পর স্বাভাবিক কাজকর্ম করতে বা চলাফেরা করতে অসুবিধা হয়।
চিকিৎসকেরা বলেন, ফিজিওথেরাপি করতে। কিন্তু অনেকেই মনে করেন এমনিই ঠিক হয়ে যাবে। তাই ফিজিওথেরাপি করান না। এইসময় সচলতা থাকা খুব জরুরি। এভাবে পেশিগুলিকে আগের অবস্থায় নিয়ে যেতে হবে, যাতে তাড়াতাড়ি সবকিছু স্বাভাবিক হয়ে যায়। এছাড়াও ‘মোমশেখ ও ইলেকট্রিক্যাল ট্রিটমেন্ট’ হয়, যেগুলো মাশলগুলোকে নরম করতে সাহায্য করে। কিছু বিশেষ ব্যায়াম হয় যেগুলো প্লাস্টার খোলার সঙ্গে সঙ্গে শুরু করতে হয়। তাই আপনারা বিষয়টিকে ফেলে না রেখে চিকিৎসকের কথামতো তাড়াতাড়ি একজন ফিজিওথেরাপিস্টের পরামর্শ নিয়ে নেবেন।
যোগাযোগ: ৯০৫১৮৪৩৫৩১
যোগাযোগ: ৯০৫১৮৪৩৫৩১