১৯৯০ সাল কাশ্মীরে মৌলবাদী আগ্রাসনের জেরে ঘরছাড়া হতে হয়েছিল শয়ে শয়ে কাশ্মীরি পণ্ডিতকে। কাশ্মীরি পণ্ডিতদের এই দুর্দশার কাহিনি নিয়ে নির্মিত পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রীর মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস।’ সাফল্যের দিকেই ক্রমশ এগোচ্ছিল এই ছবির রেটিং, কিন্তু আচমকাই আইডিএমবিতে এই ছবির রেটিং নিম্নগামী হতে আরম্ভ করে। সিনেমার তথ্যভান্ডার হিসেবে জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ‘ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেস’ (আইএমডিবি)-এ ওই ছবির ‘রেটিং’ হঠাৎ কমে যাওয়ার বিষয়টি সর্বসমক্ষে আনেন এক টুইটার ব্যবহারকারী। তিনি আইমডিবির ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’-এর পেজের একটি স্ক্রিনশট শেয়ার করেছেন, যেখানে আইএমডিবির বিবৃতি অনুযায়ী লেখা রয়েছে, ‘এই ছবির রেটিং পদ্ধতিতে কিছু অস্বাভাবিকতা দেখা গিয়েছে। রেটিং ব্যবস্থার বিশ্বাসযোগ্যতা বজায় রাখতে বিকল্প গণনা পদ্ধতি প্রয়োগ করেছি আমরা।’ ওই টুইটার ব্যবহারকারীর বক্তব্য, আইএমডিবির নিয়ম অনুযায়ী এই ছবির রেটিং হওয়ার কথা ছিল ৯.৬, সেখানে রেটিং আইএমডিবির পেজে এই ছবির রেটিং দেখাচ্ছে ৮.৩। ঘটনাকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছে বিতর্ক। টুইটার ব্যবহারকারী ওই ব্যক্তি ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’-এর রেটিং কমে যাওয়ার জন্য আইমডিবিকেই দায়ী করেছেন এই ঘটনার জন্য। এই ঘটনার পর পরই পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রীও নেটমাধ্যমে আইএমডিবির বিরূদ্ধে অনৈতিকতার অভিযোগ আনেন।
পাল্টা যুক্তি হিসাবে আইএমডিবির বক্তব্য, আইএমডিবি পেজে ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’ ছবিতে দু’লক্ষ ২৮ হাজার ১২ জন রেটিং দিয়েছেন। তার মধ্যে ৯৫.৩ শতাংশ ব্যবহারকারী এই ছবিকে ১০-এ ১০ নম্বর দিয়েছেন, যা তাদের মতে অস্বাভাবিক। সাধারণ গড় হিসেব মেনেই এত দিন ধরে ছবির রেটিং করে এসেছে নির্ধারণ আইএমডিবি। তাঁদের প্রশ্ন, ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’ ছবির ক্ষেত্রে কী বিকল্প নিয়ম কার্যকরী হতে পারে? তাই রেটিংয়ের কার্যকারিতা স্বচ্ছতা বজায় রাখতেই আইএমডিবি এক বিকল্প পদ্ধতির আশ্রয় নিয়েছে, যা নিয়ম অনুযায়ী প্রকাশ্যে আনা সম্ভব নয়।
এই বিতর্ক থেকে কোন সত্য প্রকাশ্যে আসতে চলেছে সেকথা তো সময়েই জানা যাবে।
পাল্টা যুক্তি হিসাবে আইএমডিবির বক্তব্য, আইএমডিবি পেজে ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’ ছবিতে দু’লক্ষ ২৮ হাজার ১২ জন রেটিং দিয়েছেন। তার মধ্যে ৯৫.৩ শতাংশ ব্যবহারকারী এই ছবিকে ১০-এ ১০ নম্বর দিয়েছেন, যা তাদের মতে অস্বাভাবিক। সাধারণ গড় হিসেব মেনেই এত দিন ধরে ছবির রেটিং করে এসেছে নির্ধারণ আইএমডিবি। তাঁদের প্রশ্ন, ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’ ছবির ক্ষেত্রে কী বিকল্প নিয়ম কার্যকরী হতে পারে? তাই রেটিংয়ের কার্যকারিতা স্বচ্ছতা বজায় রাখতেই আইএমডিবি এক বিকল্প পদ্ধতির আশ্রয় নিয়েছে, যা নিয়ম অনুযায়ী প্রকাশ্যে আনা সম্ভব নয়।
এই বিতর্ক থেকে কোন সত্য প্রকাশ্যে আসতে চলেছে সেকথা তো সময়েই জানা যাবে।