স্তম্ভশৈলীর পিছনে ভ্যাটিকান প্যালেসের গম্বুজ।
পশ্চিমি রেনেসাঁ আমলে শিল্পকলা সাহিত্য সংস্কৃতি ক্ষেত্রে দিশারি শহরের শিরোনামে ফ্লোরেন্স, রোম। যা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। আজ আমার কলমে সেই রোমের ভ্যাটিকান সিটির কথা। হ্যাঁ, সহজেই অনুমেয় বিশ্বের সেরা সেন্ট পিটার্স ব্যাসিলিকা চার্চ—মানব সম্প্রদায়ের কাছে এক ঐতিহাসিক দৃষ্টান্তস্বরূপ। সেন্ট পিটার ছিলেন যিশুখ্রিস্টের বারোজন প্রধান শিষ্যের একজন আর তাঁর সম্মানার্থেই এই ভ্যাটিকান চার্চ। পিটারের আসল নাম ছিল সিমন। যা গ্রিক ভাষায় পেট্রস ল্যাটিনে পেট্রাস ও ইংরেজিতে পিটার। বাংলায় তাঁকে সিমন পিটার নামেই ডাকা হয়ে থাকে। এখানেই ভূগর্ভস্থ কামরায় তাঁর দেহাবশেষ রাখা আছে।
সেন্ট পিটার্স স্কোয়ারের প্রবেশ তোরণ থেকে ভ্যাটিকান প্যালেস পর্যন্ত বিশাল চত্বর—যার মাঝখানে রয়েছে এক প্রাচীন মিশরীয় স্মারক স্তম্ভ। আর চত্বর ঘিরে আছে গ্রিক রোমান স্থাপত্যকীর্তিতে সাজানো অসংখ্য স্তম্ভ। ভ্যাটিকান প্যালেসের নির্দিষ্ট জানলায় দাঁড়িয়ে যখন পোপ তাঁর পবিত্র আশীর্বাণী দেন—হাজার হাজার মানুষ যাতে সুশৃঙ্খলভাবে তাঁকে দেখতে পায় তাঁর কথা শুনতে পায়—তার জন্যেই সেন্ট পিটার্স স্কোয়ারের এই বিশাল আয়োজন। পোপই ভ্যাটিকানের রাষ্ট্রনেতা। ইতালির মধ্যে থেকেও এই ছোট্ট শহর স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র। ১৯২৯ সালে ইতালির থেকে স্বায়ত্তশাসন লাভ করে—‘ভ্যাটিকান সিটি’ রোমান ক্যাথলিক গির্জার বিশ্ব সদর দফতর আর বিশ্বের ক্ষুদ্রতম রাষ্ট্র। আমরা যখন ভ্যাটিকানের সিঁড়িতে চড়তে চলেছি চোখে পড়ল সেন্ট পিটার ও সেন্ট পলের অপূর্ব দুই মূর্তি।
সেন্ট পিটার্স স্কোয়ারের প্রবেশ তোরণ থেকে ভ্যাটিকান প্যালেস পর্যন্ত বিশাল চত্বর—যার মাঝখানে রয়েছে এক প্রাচীন মিশরীয় স্মারক স্তম্ভ। আর চত্বর ঘিরে আছে গ্রিক রোমান স্থাপত্যকীর্তিতে সাজানো অসংখ্য স্তম্ভ। ভ্যাটিকান প্যালেসের নির্দিষ্ট জানলায় দাঁড়িয়ে যখন পোপ তাঁর পবিত্র আশীর্বাণী দেন—হাজার হাজার মানুষ যাতে সুশৃঙ্খলভাবে তাঁকে দেখতে পায় তাঁর কথা শুনতে পায়—তার জন্যেই সেন্ট পিটার্স স্কোয়ারের এই বিশাল আয়োজন। পোপই ভ্যাটিকানের রাষ্ট্রনেতা। ইতালির মধ্যে থেকেও এই ছোট্ট শহর স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র। ১৯২৯ সালে ইতালির থেকে স্বায়ত্তশাসন লাভ করে—‘ভ্যাটিকান সিটি’ রোমান ক্যাথলিক গির্জার বিশ্ব সদর দফতর আর বিশ্বের ক্ষুদ্রতম রাষ্ট্র। আমরা যখন ভ্যাটিকানের সিঁড়িতে চড়তে চলেছি চোখে পড়ল সেন্ট পিটার ও সেন্ট পলের অপূর্ব দুই মূর্তি।
সেন্ট পল-এর মূর্তি।
ভ্যাটিকানের রীতি অনুযায়ী পোপ ও প্যালেসের সুরক্ষার দায়িত্বে থাকেন সুসজ্জিত সুইস রক্ষীরা। তাদের বেষ্টনী পেরিয়ে এলাম প্যালেস অন্দরে। সব জায়গার মতো এখানেও সিকিউরিটি চেক করা হয়—কিন্তু এখানে কাউকেই কাঁধ না-ঢাকা পোশাকে ভিতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয় না।
স্থাপত্য ভাস্কর্যের ঝলকানিতে চোখ যেন ঝলসে যায়। যেদিকেই চোখ যায় রেনেসাঁ শিল্পীদের অসাধারণ সব ভাস্কর্য। বলিষ্ঠ শৈল্পিক তরঙ্গে কেবলই যেন আলোর রোশনাই। সুবিশাল আয়তনের এই গির্জার দেওয়াল বা সুউচ্চ গম্বুজাকৃতি সিলিং-এর যে প্রান্তেই দৃষ্টি যায়, প্রবল আড়ম্বরপূর্ণ কারুকার্যের সঙ্গে সূক্ষ্মতা বোধের অপূর্ব মেলবন্ধন যা দেখে স্তম্ভিত হতে হয়। বিশালাকার গম্বুজের নীচেই আছে চার সুদৃশ্য ব্রোঞ্জ স্তম্ভের ওপর বিরাট এক চাঁদোয়া। যাকে ইতালীয় ভাষায় ‘ব্যালদাচ্চিনো’ (Baldacchino) বলা হয়। এখানে রয়েছে সেন্ট হেলেনা, সেন্ট লজিনাস, সেন্ট অ্যান্ড্রু, সেন্ট ভেরোনিকার অপূর্ব মার্বেল মূর্তি। রয়েছে সেন্ট পিটারের রাজকীয় সিংহাসন— কোনওটিই রেপ্লিকা বা নকল নয়—প্রতিটিই বিশ্বখ্যাত ভাস্করদের, কারিগরদের কল্পনা ও অক্লান্ত পরিশ্রম-স্পর্শে প্রাণ পাওয়া আসল যুগান্তকারী সৃষ্টি। এই প্রসঙ্গে উল্লেখ্য যে এই গির্জার নকশা, স্থাপত্য, ভাস্কর্য ও অলংকরণের দায়িত্বে ছিলেন রেনেসাঁ যুগের প্রথিতযশা স্থপতি ও ভাস্কর স্বনামধন্য মাইকেলেঞ্জেলো, ডোনাতো ব্রামান্তে, কার্লো মাদারনো ও লরেঞ্জো বারনিনি।
স্থাপত্য ভাস্কর্যের ঝলকানিতে চোখ যেন ঝলসে যায়। যেদিকেই চোখ যায় রেনেসাঁ শিল্পীদের অসাধারণ সব ভাস্কর্য। বলিষ্ঠ শৈল্পিক তরঙ্গে কেবলই যেন আলোর রোশনাই। সুবিশাল আয়তনের এই গির্জার দেওয়াল বা সুউচ্চ গম্বুজাকৃতি সিলিং-এর যে প্রান্তেই দৃষ্টি যায়, প্রবল আড়ম্বরপূর্ণ কারুকার্যের সঙ্গে সূক্ষ্মতা বোধের অপূর্ব মেলবন্ধন যা দেখে স্তম্ভিত হতে হয়। বিশালাকার গম্বুজের নীচেই আছে চার সুদৃশ্য ব্রোঞ্জ স্তম্ভের ওপর বিরাট এক চাঁদোয়া। যাকে ইতালীয় ভাষায় ‘ব্যালদাচ্চিনো’ (Baldacchino) বলা হয়। এখানে রয়েছে সেন্ট হেলেনা, সেন্ট লজিনাস, সেন্ট অ্যান্ড্রু, সেন্ট ভেরোনিকার অপূর্ব মার্বেল মূর্তি। রয়েছে সেন্ট পিটারের রাজকীয় সিংহাসন— কোনওটিই রেপ্লিকা বা নকল নয়—প্রতিটিই বিশ্বখ্যাত ভাস্করদের, কারিগরদের কল্পনা ও অক্লান্ত পরিশ্রম-স্পর্শে প্রাণ পাওয়া আসল যুগান্তকারী সৃষ্টি। এই প্রসঙ্গে উল্লেখ্য যে এই গির্জার নকশা, স্থাপত্য, ভাস্কর্য ও অলংকরণের দায়িত্বে ছিলেন রেনেসাঁ যুগের প্রথিতযশা স্থপতি ও ভাস্কর স্বনামধন্য মাইকেলেঞ্জেলো, ডোনাতো ব্রামান্তে, কার্লো মাদারনো ও লরেঞ্জো বারনিনি।
মাইকেলেঞ্জেলোর অসামান্য ভাস্কর্য 'পিয়েতা'।
তবে সবকিছুর মাঝে চোখ যা খুঁজে বেড়াচ্ছে, এতক্ষণে সেই অত্যাশ্চর্য সৃষ্টি—‘পিয়েতা’র সামনে। এই সৃষ্টির কারিগর রেনেসাঁ কালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ প্রতিভা ভাস্কর চিত্রশিল্পী, স্থপতি ধার্মিক এবং কবি মাইকেলেঞ্জেলো ডি লোডোভিকো বুয়নার্তি সিমোনি সংক্ষেপে মাইকেলেঞ্জেলো।
Pieta হল ইংরেজি Pity, compassion বা বাংলায় দয়া, সমবেদনা শব্দের ইতালীয় রূপ। সেই মূর্তিতে যিশু ক্রুশবিদ্ধ হবার পরে শোকাকুলা মা মেরির কোলে সন্তানের মৃতদেহ—যা দেখে চোখের জলকে যেন আড়াল করতে হয়। মূর্তি তো নয় যেন দেবদূতের হাতের ছোঁয়ায় নিষ্প্রাণ পাথর জীবন্ত হয়ে উঠেছে। পিরামিড আকৃতি বিশিষ্ট এই মূর্তির শীর্ষবিন্দু, মা মেরির মাথায় সমাপতিত—পিরামিডের মতোই নীচের অংশটি অনেক বড়। সে কারণেই জ্যামিতিক মাপে—যিশু ও মা মেরির মূর্তি দুটি সমানুপাতিক নয়। আর এখানেই মাইকেলেঞ্জেলোর ম্যাজিক। দুটি মূর্তিকে সমানুপাতে গড়তে গেলে তা দর্শকের চোখে বিসদৃশ লাগবে। কারণ পূর্ণাবয়ব যিশুখ্রিস্টের শরীরকে কোলে নিতে গেলে মেরিকেও সেই অনুপাতে বিশালাকৃতি হতে হবে। তাই মেরির শরীর তিনি কাপড়ে ঢেকে দিলেন—আর কাপড়ের আড়ালে থাকা শরীর, যে দৃষ্টিবিভ্রম তৈরি করল তাতেই হল এক অনবদ্য সৃষ্টি। কঠিন মার্বেলে মেরির শরীর ঢাকা বিশাল গাউনের কুঁচি ঢেউখেলানো ভাঁজ বা যিশুখ্রিস্টের শরীরে পেরেকের আঘাতে কুঞ্চিত ক্ষতচিহ্ন যে নিখুঁত নৈপুণ্যে মূর্ত হয়েছে তা সারা বিশ্বের মানুষের কাছে আজও আলোড়ন ও কৌতূহল সৃষ্টি করে। কারারা মার্বেলের একটিমাত্র বিশালাকার প্রস্তরখণ্ড খোদাই করে তৈরি হয়েছে বিশ্বের এই অন্যতম শ্রেষ্ঠ অমূল্য ভাস্কর্য। ১৪৯৮ থেকে দীর্ঘ দু বছর পরিশ্রম করে ১৫০০ সনে মাত্র ২৪ বছর বয়েসে মাইকেলেঞ্জেলো এটি সৃষ্টি করেন।
Pieta হল ইংরেজি Pity, compassion বা বাংলায় দয়া, সমবেদনা শব্দের ইতালীয় রূপ। সেই মূর্তিতে যিশু ক্রুশবিদ্ধ হবার পরে শোকাকুলা মা মেরির কোলে সন্তানের মৃতদেহ—যা দেখে চোখের জলকে যেন আড়াল করতে হয়। মূর্তি তো নয় যেন দেবদূতের হাতের ছোঁয়ায় নিষ্প্রাণ পাথর জীবন্ত হয়ে উঠেছে। পিরামিড আকৃতি বিশিষ্ট এই মূর্তির শীর্ষবিন্দু, মা মেরির মাথায় সমাপতিত—পিরামিডের মতোই নীচের অংশটি অনেক বড়। সে কারণেই জ্যামিতিক মাপে—যিশু ও মা মেরির মূর্তি দুটি সমানুপাতিক নয়। আর এখানেই মাইকেলেঞ্জেলোর ম্যাজিক। দুটি মূর্তিকে সমানুপাতে গড়তে গেলে তা দর্শকের চোখে বিসদৃশ লাগবে। কারণ পূর্ণাবয়ব যিশুখ্রিস্টের শরীরকে কোলে নিতে গেলে মেরিকেও সেই অনুপাতে বিশালাকৃতি হতে হবে। তাই মেরির শরীর তিনি কাপড়ে ঢেকে দিলেন—আর কাপড়ের আড়ালে থাকা শরীর, যে দৃষ্টিবিভ্রম তৈরি করল তাতেই হল এক অনবদ্য সৃষ্টি। কঠিন মার্বেলে মেরির শরীর ঢাকা বিশাল গাউনের কুঁচি ঢেউখেলানো ভাঁজ বা যিশুখ্রিস্টের শরীরে পেরেকের আঘাতে কুঞ্চিত ক্ষতচিহ্ন যে নিখুঁত নৈপুণ্যে মূর্ত হয়েছে তা সারা বিশ্বের মানুষের কাছে আজও আলোড়ন ও কৌতূহল সৃষ্টি করে। কারারা মার্বেলের একটিমাত্র বিশালাকার প্রস্তরখণ্ড খোদাই করে তৈরি হয়েছে বিশ্বের এই অন্যতম শ্রেষ্ঠ অমূল্য ভাস্কর্য। ১৪৯৮ থেকে দীর্ঘ দু বছর পরিশ্রম করে ১৫০০ সনে মাত্র ২৪ বছর বয়েসে মাইকেলেঞ্জেলো এটি সৃষ্টি করেন।
ভ্যাটিকানে যিশুমূর্তি।
‘পিয়েতা’-ই একমাত্র ভাস্কর্য যেখানে মাইকেলেঞ্জেলো মা মেরির মাথার কাপড়ে নিজের নাম খোদাই করে দিয়েছিলেন। রেনেসাঁ প্রতিভাদের জীবনীকার ঐতিহাসিক জিওর্জিও ভাসারি উল্লেখ করেছেন মাইকেলেঞ্জেলোর কানে এসেছিল কেউ কেউ নাকি বলেছেন—পিয়েতা অন্য এক ভাস্করের কীর্তি তাই তিনি এটিতে স্বাক্ষর করে দেন। ভাসারি জানিয়েছেন—এরপর নাকি মাইকেলেঞ্জেলো নিজের সৃষ্টিতে স্বাক্ষর খোদাই করার জন্য অনুতপ্ত হন এবং প্রতিজ্ঞা করেন যে আর কখনও এভাবে তিনি নিজের কোনও কাজে স্বাক্ষর করবেন না। তিনি সে প্রতিজ্ঞা রেখেও ছিলেন৷
তারাদের দেশে যেখানে সৃষ্টি আর স্রষ্টার খেলা চলেছে, সেই স্থান ঈশ্বরের দুয়ার ছাড়া আর কী-ই বা হতে পারে…
অনেক দর্শনার্থীর সঙ্গে ঘুরতে ঘুরতে এক জায়গায় দেখলাম প্রার্থনা চলছে। দাঁড়ালাম। প্রার্থনা শেষ হল। যাজক সকলের সঙ্গে আমাদেরও পবিত্র প্রসাদ (sacramental bread) দিলেন, যা অনেকটা ওয়েফারের মতো খেতে।
দেখতে দেখতে গির্জার ঘড়িতে ঢং ঢং। দুপুর থেকে বিকেল। কখন যে এতটা সময়… কীভাবে পেরিয়ে গেল?! যেন খানিকটা ঘোরের মধ্যে ছিলাম। বিদায় ভ্যাটিকান, বিদায় মাইকেলেঞ্জেলো। এবার হোটেলে ফেরার তাড়া। কালই রোমের লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট থেকে মুম্বই ওড়া—যে পথে এসেছিলাম, সেই পথেই আবার রোজের জীবনে ফেরা।
ছবি সৌজন্য : সত্রাগ্নি
তারাদের দেশে যেখানে সৃষ্টি আর স্রষ্টার খেলা চলেছে, সেই স্থান ঈশ্বরের দুয়ার ছাড়া আর কী-ই বা হতে পারে…
অনেক দর্শনার্থীর সঙ্গে ঘুরতে ঘুরতে এক জায়গায় দেখলাম প্রার্থনা চলছে। দাঁড়ালাম। প্রার্থনা শেষ হল। যাজক সকলের সঙ্গে আমাদেরও পবিত্র প্রসাদ (sacramental bread) দিলেন, যা অনেকটা ওয়েফারের মতো খেতে।
দেখতে দেখতে গির্জার ঘড়িতে ঢং ঢং। দুপুর থেকে বিকেল। কখন যে এতটা সময়… কীভাবে পেরিয়ে গেল?! যেন খানিকটা ঘোরের মধ্যে ছিলাম। বিদায় ভ্যাটিকান, বিদায় মাইকেলেঞ্জেলো। এবার হোটেলে ফেরার তাড়া। কালই রোমের লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট থেকে মুম্বই ওড়া—যে পথে এসেছিলাম, সেই পথেই আবার রোজের জীবনে ফেরা।
ছবি সৌজন্য : সত্রাগ্নি
বাইরে দূরে
লেখা পাঠানোর নিয়ম : এই বিভাগে পাঠকদের সঙ্গে আপনার সেরা ভ্রমণ অভিজ্ঞতার কাহিনি ভাগ করে নিতে পারেন। ভ্রমণ কাহিনি লিখতে হবে ১০০০ শব্দের মধ্যে ইউনিকোড ফরম্যাটে। সঙ্গে বেশ কিছু ছবি ও ছোট ছোট ভিডিও ক্লিপ পাঠাতে হবে। ছবি ও ভিডিও ক্লিপ লেখকেরই তোলা হতে হবে। ওয়াটারমার্ক থাকা চলবে না। ইমেল : samayupdatesin.writeus@gmail.com