৪৫তম কলকাতা বইমেলায় বিশিষ্ট লেখক-সাংবাদিক সুমন গুপ্তের নতুন বই ‘বৈদ্যনাথধাম’৷ বইটির প্রকাশক দীপ প্রকাশন৷ দাম ২৫০ টাকা৷
ভ্রমণপিপাসুদের কাছে পরিব্রাজক সুমন গুপ্ত অতি পরিচিত নাম৷ তাঁর এবারের রচনা ‘বৈদ্যনাথধাম’ লেখনীর মুনশিয়ানায় ইতিমধ্যেই পাঠকপ্রিয়তা অর্জন করেছে৷ অসংখ্য তীর্থযাত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন লেখক সুমন গুপ্ত৷ বৈদ্যনাথবাবার প্রতি তাঁদের ভক্তি-শ্রদ্ধার কত আশ্চর্য ঘটনার কথা রয়েছে এই বই্য়ের ছত্রে-ছত্রে৷ শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেব, স্বামী বিবেকানন্দ, মা সারদামণি পুজো দিয়ে গিয়েছেন এই বৈদ্যনাথধামে৷ এসেছেন মহাত্মা গান্ধী, চিত্তরঞ্জন দাশ, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু-সহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ৷ সুমনের এই ভ্রমণ-কাহিনি প্রকাশিত হয়েছিল শারদীয় বর্তমান পত্রিকায়৷ পাঠকদের আগ্রহ মেটাতে পরিমার্জন ও পরিবর্ধন করে প্রকাশিত হল৷
সুমন গুপ্ত ভূমিকায় লিখেছেন, ‘৫১ পীঠের অন্যতম ‘হৃদয়পীঠ’ বৈদ্যনাথধাম৷ সতীর হৃদয় পড়েছিল এই পুণ্যধামে৷ এখানে শৈবপীঠ ও শক্তিপীঠের পাশাপাশি সহাবস্থান৷ সেদিক থেকে বিচার করলে অবশ্যই আলাদা গুরুত্ব এই ধামের৷ বৈদ্যনাথ মন্দির ও পার্বতী মন্দিরের শিখরের মধ্যে লাল ধাগা বাঁধা হয়৷ যা শিব-পার্বতীর বৈবাহিক সম্পর্কের প্রতীক৷ তীর্থযাত্রী স্বামী-স্ত্রী জগৎপিতা ও জগন্মাতার দুটি মন্দিরের মধ্যে এই জোড়বাঁধার পবিত্র কাজটি হাতে হাত লাগিয়ে সম্পন্ন করেন৷ সর্বসাধারণের বিশ্বাস এতে স্বামী-স্ত্রীর বিবাহিত জীবন আরও সুখের হয়৷ বাবা অল্পতেই প্রসন্ন হন৷ তাই ‘কামদলিঙ্গরূপ’-এ বা ‘কামনালিঙ্গরূপ’-এ এই জ্যোতির্লিঙ্গের উপাসনা করা হয়৷ তিনি ভক্তদের মনস্কামনা পূরণ করেন৷’
ভ্রমণপিপাসুদের কাছে পরিব্রাজক সুমন গুপ্ত অতি পরিচিত নাম৷ তাঁর এবারের রচনা ‘বৈদ্যনাথধাম’ লেখনীর মুনশিয়ানায় ইতিমধ্যেই পাঠকপ্রিয়তা অর্জন করেছে৷ অসংখ্য তীর্থযাত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন লেখক সুমন গুপ্ত৷ বৈদ্যনাথবাবার প্রতি তাঁদের ভক্তি-শ্রদ্ধার কত আশ্চর্য ঘটনার কথা রয়েছে এই বই্য়ের ছত্রে-ছত্রে৷ শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেব, স্বামী বিবেকানন্দ, মা সারদামণি পুজো দিয়ে গিয়েছেন এই বৈদ্যনাথধামে৷ এসেছেন মহাত্মা গান্ধী, চিত্তরঞ্জন দাশ, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু-সহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ৷ সুমনের এই ভ্রমণ-কাহিনি প্রকাশিত হয়েছিল শারদীয় বর্তমান পত্রিকায়৷ পাঠকদের আগ্রহ মেটাতে পরিমার্জন ও পরিবর্ধন করে প্রকাশিত হল৷
সুমন গুপ্ত ভূমিকায় লিখেছেন, ‘৫১ পীঠের অন্যতম ‘হৃদয়পীঠ’ বৈদ্যনাথধাম৷ সতীর হৃদয় পড়েছিল এই পুণ্যধামে৷ এখানে শৈবপীঠ ও শক্তিপীঠের পাশাপাশি সহাবস্থান৷ সেদিক থেকে বিচার করলে অবশ্যই আলাদা গুরুত্ব এই ধামের৷ বৈদ্যনাথ মন্দির ও পার্বতী মন্দিরের শিখরের মধ্যে লাল ধাগা বাঁধা হয়৷ যা শিব-পার্বতীর বৈবাহিক সম্পর্কের প্রতীক৷ তীর্থযাত্রী স্বামী-স্ত্রী জগৎপিতা ও জগন্মাতার দুটি মন্দিরের মধ্যে এই জোড়বাঁধার পবিত্র কাজটি হাতে হাত লাগিয়ে সম্পন্ন করেন৷ সর্বসাধারণের বিশ্বাস এতে স্বামী-স্ত্রীর বিবাহিত জীবন আরও সুখের হয়৷ বাবা অল্পতেই প্রসন্ন হন৷ তাই ‘কামদলিঙ্গরূপ’-এ বা ‘কামনালিঙ্গরূপ’-এ এই জ্যোতির্লিঙ্গের উপাসনা করা হয়৷ তিনি ভক্তদের মনস্কামনা পূরণ করেন৷’