এখন অনেক মহিলাই পিসিওডি বা পিসিওএস-এর সমস্যায় ভোগেন। এটা মূলত লাইফস্টাইল সম্পর্কিত একটি শারীরিক সমস্যা। যদিও নিয়মিত যোগাভ্যাসের মাধ্যমে এর সমাধান সম্ভব। কীভাবে এর থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, তা নিয়েই আজ আলোচনা করব।
প্রথম যে যোগব্যায়ামটির কথা বলব সেটি হল বাটারফ্লাই। এই ব্যায়ামের জন্য প্রথমে আমাদেরকে পা মেলে বা ছড়িয়ে বসতে হবে। তারপর দুটি পাকে ভাঁজ করতে হবে এবং পায়ের পাতা বা চেটোটিকে একে অন্যের সঙ্গে ঠেকাতে হবে। এবার আমাদের দুই হাতের আঙুলগুলিকে যুক্ত করে পায়ের পাতার নীচে রাখতে হবে। তারপর থাইগুলিকে নাচতে হবে বা আপ ডাউন করতে হবে। আপনার শিরদাঁড়া ও ঘাড় সোজা থাকবে। এই আসনটি অর্থাৎ এই আপ ডাউন ব্যাপারটি আপনার ইচ্ছামতো যতক্ষণ পারেন ততক্ষণ পর্যন্ত করতে পারেন।
দ্বিতীয় আসনটি হল ওষ্ঠ আসন এবং অর্ধ ওষ্ঠ আসন। অর্ধ ওষ্ঠ আসন করার পদ্ধতি হল হাঁটু থেকে আপনার শরীরটি ভাঁজ করা থাকবে অর্থাৎ হাঁটুর ভরে থাকবে শরীরটি। আপনার দুটি হাত থাকবে কোমরে। এমন অবস্থায় শরীরটিকে পিছন দিকে ঝোঁকাতে হবে। বুক থাকবে ওপরের দিকে প্রসারিত, মাথা থাকবে নীচের দিকে নামানো। এমনভাবে কয়েক সেকেন্ড রাখুন। ওষ্ঠ আসনের ক্ষেত্রেও আপনি একইভাবে বসবেন। আপনার ডান হাতটি স্পর্শ করবে আপনার ডান পায়ের গোড়ালি। সেরকমই বাম হাত স্পর্শ করবে বাম পায়ের গোড়ালি। বুক থাকবে উপরের দিকে প্রসারিত, মাথা থাকবে নীচের দিকে নামানো। এরকমভাবে কয়েক সেকেন্ড থাকুন। আর একটি কথা বলব, ওষ্ঠ আসনের করার পরই বালাসন করা জরুরি। বালাসন করার পদ্ধতি হল, বজ্রাসনে বসে মাথাকে মাটিতে স্পর্শ করতে হবে। দুটি হাত থাকবে শরীরের দু’ দিকে। কিছুক্ষণ এমন করে থাকতে হবে।
তৃতীয় আসনটি হল সলভাসন। এই আসনটি করার পদ্ধতি হল—আপনাকে উপুড় হয়ে শুতে হবে এবং আপনার দুটি হাত থাকবে থাই-এর নীচে। শরীর সহ মাথা সোজা রাখার চেষ্টা করবেন। এবার পা দুটিকে সামনে রেখে ধীরে ধীরে উপরে তুলুন। এইভাবে কয়েক সেকেন্ড রাখুন। আপনি যদি পা দুটিকে একসঙ্গে তুলতে না পারেন তাহলে এক পা এক পা করেও পা-টি তুলে ব্যায়ামটি করতে পারেন।
চতুর্থ আসনটি হল প্রসারিত পদোত্তনাসন। এটি করার নিয়ম হল—প্রথমত আমাদের দাঁড়াতে হবে এবং পা দুটিকে আমরা আমাদের সাধ্যমতো ফাঁক করে রাখব। দুই হাত কোমরে দিয়ে আমাদের শরীরের উপরের অংশটিকে নীচে নামাব এবং হাতের তালুটি মাটিতে ঠেকিয়ে সামনে তাকানোর চেষ্টা করব। যদি সম্ভব হয় অর্থাৎ আপনারা যদি করতে পারেন তাহলে শুধুমাত্র হাতের তালুটি মাটিকে স্পর্শ না করিয়ে হাতটিকে কনুই থেকে ভাঁজ করুন। তালু থেকে কনুই এই অংশটি মাটিকে স্পর্শ করান। তারপর মাথাটিকে দুই হাতের মাঝখানে রাখুন। এইভাবে কয়েক সেকেন্ড থাকুন।
এই যোগব্যায়ামগুলি করলে আপনারা উপকার পাবেন বলেই আমার বিশ্বাস। বিস্তারিত জানতে নীচের ভিডিওটি দেখুন।
যোগাযোগ : ৮০১৭৬৩২১৬১
প্রথম যে যোগব্যায়ামটির কথা বলব সেটি হল বাটারফ্লাই। এই ব্যায়ামের জন্য প্রথমে আমাদেরকে পা মেলে বা ছড়িয়ে বসতে হবে। তারপর দুটি পাকে ভাঁজ করতে হবে এবং পায়ের পাতা বা চেটোটিকে একে অন্যের সঙ্গে ঠেকাতে হবে। এবার আমাদের দুই হাতের আঙুলগুলিকে যুক্ত করে পায়ের পাতার নীচে রাখতে হবে। তারপর থাইগুলিকে নাচতে হবে বা আপ ডাউন করতে হবে। আপনার শিরদাঁড়া ও ঘাড় সোজা থাকবে। এই আসনটি অর্থাৎ এই আপ ডাউন ব্যাপারটি আপনার ইচ্ছামতো যতক্ষণ পারেন ততক্ষণ পর্যন্ত করতে পারেন।
দ্বিতীয় আসনটি হল ওষ্ঠ আসন এবং অর্ধ ওষ্ঠ আসন। অর্ধ ওষ্ঠ আসন করার পদ্ধতি হল হাঁটু থেকে আপনার শরীরটি ভাঁজ করা থাকবে অর্থাৎ হাঁটুর ভরে থাকবে শরীরটি। আপনার দুটি হাত থাকবে কোমরে। এমন অবস্থায় শরীরটিকে পিছন দিকে ঝোঁকাতে হবে। বুক থাকবে ওপরের দিকে প্রসারিত, মাথা থাকবে নীচের দিকে নামানো। এমনভাবে কয়েক সেকেন্ড রাখুন। ওষ্ঠ আসনের ক্ষেত্রেও আপনি একইভাবে বসবেন। আপনার ডান হাতটি স্পর্শ করবে আপনার ডান পায়ের গোড়ালি। সেরকমই বাম হাত স্পর্শ করবে বাম পায়ের গোড়ালি। বুক থাকবে উপরের দিকে প্রসারিত, মাথা থাকবে নীচের দিকে নামানো। এরকমভাবে কয়েক সেকেন্ড থাকুন। আর একটি কথা বলব, ওষ্ঠ আসনের করার পরই বালাসন করা জরুরি। বালাসন করার পদ্ধতি হল, বজ্রাসনে বসে মাথাকে মাটিতে স্পর্শ করতে হবে। দুটি হাত থাকবে শরীরের দু’ দিকে। কিছুক্ষণ এমন করে থাকতে হবে।
তৃতীয় আসনটি হল সলভাসন। এই আসনটি করার পদ্ধতি হল—আপনাকে উপুড় হয়ে শুতে হবে এবং আপনার দুটি হাত থাকবে থাই-এর নীচে। শরীর সহ মাথা সোজা রাখার চেষ্টা করবেন। এবার পা দুটিকে সামনে রেখে ধীরে ধীরে উপরে তুলুন। এইভাবে কয়েক সেকেন্ড রাখুন। আপনি যদি পা দুটিকে একসঙ্গে তুলতে না পারেন তাহলে এক পা এক পা করেও পা-টি তুলে ব্যায়ামটি করতে পারেন।
চতুর্থ আসনটি হল প্রসারিত পদোত্তনাসন। এটি করার নিয়ম হল—প্রথমত আমাদের দাঁড়াতে হবে এবং পা দুটিকে আমরা আমাদের সাধ্যমতো ফাঁক করে রাখব। দুই হাত কোমরে দিয়ে আমাদের শরীরের উপরের অংশটিকে নীচে নামাব এবং হাতের তালুটি মাটিতে ঠেকিয়ে সামনে তাকানোর চেষ্টা করব। যদি সম্ভব হয় অর্থাৎ আপনারা যদি করতে পারেন তাহলে শুধুমাত্র হাতের তালুটি মাটিকে স্পর্শ না করিয়ে হাতটিকে কনুই থেকে ভাঁজ করুন। তালু থেকে কনুই এই অংশটি মাটিকে স্পর্শ করান। তারপর মাথাটিকে দুই হাতের মাঝখানে রাখুন। এইভাবে কয়েক সেকেন্ড থাকুন।
এই যোগব্যায়ামগুলি করলে আপনারা উপকার পাবেন বলেই আমার বিশ্বাস। বিস্তারিত জানতে নীচের ভিডিওটি দেখুন।
যোগাযোগ : ৮০১৭৬৩২১৬১