ছবি প্রতীকী, সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে
আমাদের অনেকের বাড়িতেই বেবি হওয়ার পর আমরা দেখি যে বেবি ঠিক সময়ে ঠিকঠাক বড় হচ্ছে কি না! যেমন ধরুন তিন মাসে ঘাড় শক্ত হল কি না, ছয় মাসে বসতে শিখল কি না, এক বছরে দাঁড়াতে শিখল কি না, ‘বাবা-মা’ বলতে শিখল কি না। কখনও কখনও আমরা দেখি কিছু বাচ্চার এগুলো একটু দেরিতে শিখছে আবার কখনও কখনও সময়ের আগেই সব কিছু শিখে যায়। প্রত্যেকটা বাচ্চা তাদের নিজের মতো করে বড় হয়৷ সবাই যে একই সময়ে শিখবে তা নয়, যারা প্রিম্যাচিওর হয় তাদের ক্ষেত্রে সময়টা একটু বেশি লাগে৷ আবার কখনও নাও লাগতে পারে৷ আবার যারা একদম টাইমে হয় তাদের যে সবকিছু একদম টাইমে হবে কেউ বলতে পারে না৷ সেই কারণে বৃদ্ধি দেরিতে হচ্ছে কি না বোঝাটা খুব মুশকিল তাই অপেক্ষা করুন, বাচ্চাকে সময় দিন, বোঝার চেষ্টা করুন কিছু অসুবিধা লক্ষণ আছে কি না। চিন্তার বিষয় হল কখনও কখনও কিছু বাচ্চা এক বছর হওয়ার পরেও হয়তো বসতে শিখল না বা যা-ই শিখছে অনেকটা দেরিতে তখন আপনাদের চিন্তা করতে হবে হয়তো এটা কোনও অসুস্থতার লক্ষণ, তৎক্ষণাৎ আপনারা চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
যখন দেখবেন বাচ্চারা শিখছে একটু দেরি করে সেক্ষেত্রে বাচ্চাকে আপনাদেরই উৎসাহ দিতে হবে। সে ক্ষেত্রে তাদেরকে একটু সময় দিতে হবে বেশি করে, তাদের সঙ্গে খেলতে হবে একটু বেশি করে, অ্যাক্টিভিটি করাতে হবে যেগুলোতে বাচ্চারা আকর্ষিত হবে সেই ধরনের জিনিস বেশি করে করাতে হবে। হয়তো কোনও বাচ্চার খেলনা ভালো লাগে৷ প্রিয় সেই খেলনাটাকে কাজে লাগিয়ে তাকে বিভিন্ন রকমের অ্যাক্টিভিটি করাতে হবে। কেউ হয়তো গান শুনতে ভালোবাসে তাহলে তাকে গান শুনেই অ্যাক্টিভিটি করাতে হবে৷ আপনি যত ওকে অ্যাক্টিভিটি করাবেন তত বেশি ওরা স্টিমুলেশন পাবে। কখনও কখনও বাচ্চারা দেখবেন কথা বলতে দেরি করছে৷ সে ক্ষেত্রে যখনই এটা বুঝতে পারবেন, দেরি না করে একজন স্পিচ থেরাপিস্ট-এর পরামর্শ নিন। আপনারা অনেকেই বিশেষত মা-বাবারা ভাবেন আস্তে আস্তে শিখে যাবে৷ কিন্তু শিখে তো যাবে সেটা নিয়ে কোনও অসুবিধে নেই৷ কিন্তু কোনওরকম অসুবিধা ছাড়া যেন কথা বলতে পারে সেই বিষয়গুলো মাথায় রেখে, ভয় না পেয়ে স্পিচ থেরাপিস্ট-এর কাছে যান, তিনি যে রকম দেখিয়ে দেবেন সেরকমভাবে তাদেরকে এক্সারসাইজ করান৷ দেখবেন, অনেক তাড়াতাড়ি শিখে যাবে। যারা দেরি করে সব কিছু শিখে তাদেরকে আমরা বলি ডিলেড মাইলস্টোন, মানে ওদের যে সময় যেটা হওয়া দরকার সেটা হয় না, একটু দেরি করে হয়৷ যেমন ধরুন বাচ্চারা এক বছরের জায়গায় দু’বছর বা তিন বছরে হাঁটতে শিখল সেটাকেই তখন ডিলেড মাইলস্টোন বলে। কারও যদি দুমাস বা তিন মাস দেরি হয় সেটাকে কখনওই বলে না। ডিলেড মাইলস্টোন সাধারণত কোনও অসুস্থতায় থাকলে তখনই দেখা যায়৷ যেমন ধরুন জন্মগত কিছু রোগ৷ মাথা বড় হওয়া থেকে শুরু করে আরও অনেক কিছু, যখন আপনারা জানতে পারবেন তখন আপনাদের বেবিকে সেই মতো করে ট্রিট করতে হবে।
সাধারণ বাচ্চাদের সঙ্গে যেভাবে সময় কাটাতে হয় সে ক্ষেত্রে তাদের সঙ্গে একটু অন্যরকম করে সময় কাটাতে হবে, তাদেরকে শেখাতে হবে কীভাবে দাঁড়াতে হয়, কীভাবে হাঁটতে হয়৷ বাড়িতে ফিজিওথেরাপিস্ট এসে বা ক্লিনিকে গিয়ে ফিজিওথেরাপিস্ট-এর কাছ থেকে আপনারা গাইডেন্স পেয়েই যাবেন, কিন্তু নিজেদেরকেও করাতে হবে সবসময়, কারণ আপনারাই সবসময় ওদের সঙ্গে থাকছেন। অনেক অনেক কথা বলবেন সমস্ত কিছু, যেমন এভাবে ধরতে হয়, এভাবে খেতে হয়, এভাবে এটা করতে হয়, এভাবে ওটা করতে হয়, ওদেরকে প্রত্যেকটা জিনিস আঙুল দিয়ে দিয়ে শেখাতে হবে৷ আপনারা যত বেশি বেশি করে এগুলো করবেন তত তাড়াতাড়ি ওরা আরও সুস্থ হয়ে উঠবে, আরও অ্যাকটিভ হয়ে উঠবে।
যোগাযোগ: ৯০৫১৮৪৩৫৩১
যখন দেখবেন বাচ্চারা শিখছে একটু দেরি করে সেক্ষেত্রে বাচ্চাকে আপনাদেরই উৎসাহ দিতে হবে। সে ক্ষেত্রে তাদেরকে একটু সময় দিতে হবে বেশি করে, তাদের সঙ্গে খেলতে হবে একটু বেশি করে, অ্যাক্টিভিটি করাতে হবে যেগুলোতে বাচ্চারা আকর্ষিত হবে সেই ধরনের জিনিস বেশি করে করাতে হবে। হয়তো কোনও বাচ্চার খেলনা ভালো লাগে৷ প্রিয় সেই খেলনাটাকে কাজে লাগিয়ে তাকে বিভিন্ন রকমের অ্যাক্টিভিটি করাতে হবে। কেউ হয়তো গান শুনতে ভালোবাসে তাহলে তাকে গান শুনেই অ্যাক্টিভিটি করাতে হবে৷ আপনি যত ওকে অ্যাক্টিভিটি করাবেন তত বেশি ওরা স্টিমুলেশন পাবে। কখনও কখনও বাচ্চারা দেখবেন কথা বলতে দেরি করছে৷ সে ক্ষেত্রে যখনই এটা বুঝতে পারবেন, দেরি না করে একজন স্পিচ থেরাপিস্ট-এর পরামর্শ নিন। আপনারা অনেকেই বিশেষত মা-বাবারা ভাবেন আস্তে আস্তে শিখে যাবে৷ কিন্তু শিখে তো যাবে সেটা নিয়ে কোনও অসুবিধে নেই৷ কিন্তু কোনওরকম অসুবিধা ছাড়া যেন কথা বলতে পারে সেই বিষয়গুলো মাথায় রেখে, ভয় না পেয়ে স্পিচ থেরাপিস্ট-এর কাছে যান, তিনি যে রকম দেখিয়ে দেবেন সেরকমভাবে তাদেরকে এক্সারসাইজ করান৷ দেখবেন, অনেক তাড়াতাড়ি শিখে যাবে। যারা দেরি করে সব কিছু শিখে তাদেরকে আমরা বলি ডিলেড মাইলস্টোন, মানে ওদের যে সময় যেটা হওয়া দরকার সেটা হয় না, একটু দেরি করে হয়৷ যেমন ধরুন বাচ্চারা এক বছরের জায়গায় দু’বছর বা তিন বছরে হাঁটতে শিখল সেটাকেই তখন ডিলেড মাইলস্টোন বলে। কারও যদি দুমাস বা তিন মাস দেরি হয় সেটাকে কখনওই বলে না। ডিলেড মাইলস্টোন সাধারণত কোনও অসুস্থতায় থাকলে তখনই দেখা যায়৷ যেমন ধরুন জন্মগত কিছু রোগ৷ মাথা বড় হওয়া থেকে শুরু করে আরও অনেক কিছু, যখন আপনারা জানতে পারবেন তখন আপনাদের বেবিকে সেই মতো করে ট্রিট করতে হবে।
সাধারণ বাচ্চাদের সঙ্গে যেভাবে সময় কাটাতে হয় সে ক্ষেত্রে তাদের সঙ্গে একটু অন্যরকম করে সময় কাটাতে হবে, তাদেরকে শেখাতে হবে কীভাবে দাঁড়াতে হয়, কীভাবে হাঁটতে হয়৷ বাড়িতে ফিজিওথেরাপিস্ট এসে বা ক্লিনিকে গিয়ে ফিজিওথেরাপিস্ট-এর কাছ থেকে আপনারা গাইডেন্স পেয়েই যাবেন, কিন্তু নিজেদেরকেও করাতে হবে সবসময়, কারণ আপনারাই সবসময় ওদের সঙ্গে থাকছেন। অনেক অনেক কথা বলবেন সমস্ত কিছু, যেমন এভাবে ধরতে হয়, এভাবে খেতে হয়, এভাবে এটা করতে হয়, এভাবে ওটা করতে হয়, ওদেরকে প্রত্যেকটা জিনিস আঙুল দিয়ে দিয়ে শেখাতে হবে৷ আপনারা যত বেশি বেশি করে এগুলো করবেন তত তাড়াতাড়ি ওরা আরও সুস্থ হয়ে উঠবে, আরও অ্যাকটিভ হয়ে উঠবে।
যোগাযোগ: ৯০৫১৮৪৩৫৩১