বুধবার ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪


ছবি: প্রতীকী।

আপামর বাঙালি জমিয়ে খাওয়াদাওয়া করতে ভালোবাসে। আর উৎসবের দিন হলে কোনও কথাই নেই। বাঙালির পার্বণ মানেই উদ্যাপনের সিংহভাগ অংশ জুড়ে থাকে পেট পুরে কব্জি ডুবিয়ে খাওয়া। খাওয়াদাওয়া নিয়ে আলাদা একটা পরিকল্পনাও সব সময় আগে থেকে করা থাকে। এমনকি, সুস্বাদু খাবার খেলে মনও ভালো থাকে। উৎসবের দিন হোক বা এমনি দিন, নৈশভোজে বানিয়ে নিন মুরগির মোতি পোলাও।
 

কী কী উপকরণ লাগবে?

২০০ গ্রাম চিকেন কিমা
১ কাপ বাসমতী চাল
দেড় চা চামচ আদা কুচি
১ চা চামচ রসুন কুচি
১ চা চামচ কাঁচালঙ্কা কুচি
আধ চা চামচ জিরে গুঁড়ো
২ চা চামচ গরমমশলা গুঁড়ো
আধ চা চামচ জিরে
৪টি এলাচ
২টি তেজপাতা
২টি দারচিনি
৪ টেবিল চামচ ঘি
আধকাপ বেরেস্তা
আধ চা চামচ গোলমরিচ
আধকাপ ধনেপাতা কুচি
স্বাদমতো নুন

আরও পড়ুন:

দুই বাংলার উপন্যাস: বসুন্ধরা এবং..., বসুন্ধরা এবং…, ৩য় খণ্ড, পর্ব-৪০: ছোবল

গল্পবৃক্ষ, পর্ব-৩: ভাবিয়া করিও কাজ

 

কীভাবে তৈরি করবেন?

প্রথমে একটি পাত্রে চিকেন কিমা, আদা-রসুন-কাঁচালঙ্কা কুচি, জিরে গুঁড়ো, গরম মশলা, নুন এবং অল্প ধনেপাতা দিয়ে ভালো করে মেখে নিন। দেখবেন, মিশ্রণটি যেন কাদা-কাদা হয়ে থাকে। এরপর মিশ্রণটিকে গোল গোল করে মোতির আকার দিন। এ বার কড়াইয়ে তেল গরম করে মোতিগুলি হালকা করে ভেজে নিন। নজর রাখবেন মতিগুলি যেন বেশি কড়া হয়ে না যায়। তাছাড়া এমন ভাবে ভাজতে হবে যেন ভেঙে না যায়।

আরও পড়ুন:

মহাকাব্যের কথকতা, পর্ব-৮৬: সুযোগ্য প্রশাসকের মৃত্যুর অভিঘাত

আলোকের ঝর্ণাধারায়, পর্ব-৬৯: শ্রীমার সন্তানস্নেহ

মোতিগুলি ভাজা হয়ে গেলে ওই তেলে খানিকটা ঘি দিয়ে একে একে জিরে, তেজপাতা, এলাচ, দারচিনি, গোলমরিচ মিশিয়ে ভালো করে কষে নিন। এরপর ভেজে রাখা মোতিগুলি কড়াইয়ে দিয়ে দিন। কিছুক্ষণ ভাজার পর মোতির সঙ্গে মশলা মাখামাখি হয়ে এলে আগে থেকে তৈরি করে রাখা বাসমতি চালের ভাত, ধনেপাতা কুচি আর বেরেস্তা দিয়ে ভালো করে নাড়াচাড়া করে নামিয়ে নিন। ব্যাস, তৈরি হয়ে গেল মতি পোলাও। এরপর উপর থেকে কিছুটা ঘি ছড়িয়ে চেরি আর পুদিনা পাতা দিয়ে সাজিয়ে দিন। তারপর পরিবেশন করে ফেলুন।

Skip to content