রবিবার ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪


ছবি: প্রতীকী।

বাড়তি ওজন ঝরাতে আমাদের অনেক কষ্ট করতে হবে। মূলত বয়সের উপরই নির্ভর করছে সহজেই রোগা হওয়া যাবে, নাকি কঠিন পরিশ্রম করতে হবে। পুষ্টিবিদদের কথায়, বেশি বয়সে ওজন কমানো কিছুটা হলেও কঠিন হয়ে যায়। তুলনায় কম বয়সে ওজন কমানো অনেকটা সহজ হয়। এর মূল কারণ হল, শরীরের কার্যকলাপ একটা নির্দিষ্ট বয়সের পর থেকে আর ততটা অতি সক্রিয় থাকে না।
তাই বয়সের ৪০-এর কোঠা পেরোনোর পর বাড়তি ওজন কমানো বেশ চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। ওজনে যদি রাশ টানতে না পারেন, তা হলে নানা অসুখ এসে হাজির হয়। চল্লিশের পর কী কী নিয়মগুলি মেনে চললে ওজন বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকবে না?
আরও পড়ুন:

আলোকের ঝর্ণাধারায়, পর্ব-৬৩: বেলুড়মঠে শ্রীমায়ের অভিনন্দন

দশভুজা, সরস্বতীর লীলাকমল, পর্ব-৩৯: ভারতের বিপ্লবী মেয়েরা এবং অন্তরে রবীন্দ্রনাথ

 

চল্লিশের পর ওজন বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি কমাতে কী কী নিয়ম মানতেই হবে?

 

ব্রেকফাস্ট

সকালের ব্রেকফাস্টে ভারী খাবার খেতে হবে। অনেকেই আছেন সকালের জল খাবার খানই না। অথবা খেলেও বেলা পার হয়ে যায়। এমন খাদ্যাভ্যাস চলবে না। মনে রাখবেন, ঘড়ি ধরে খাবার খেতে পারলে আরও ভালো হয়।

আরও পড়ুন:

পঞ্চতন্ত্র: রাজনীতি-কূটনীতি, পর্ব-৫৯: শাসক বেকায়দায় পড়লেই প্রতিপক্ষকে সন্ধির প্রতিশ্রুতি দেয়, যদিও রাজনীতিতে সে সব মানা হয় না

রহস্য উপন্যাস: হ্যালো বাবু!, পর্ব-৪৭: দুবেজি যে রুষ্ট, তাঁর কথাতেই স্পষ্ট

 

শরীরচর্চা

সব দিন সম্ভব না হলেও সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন শরীরচর্চা করতেই হবে। এর ফলে শুধু আপনার ওজন কমবেই না, পাশাপাশি হজমশক্তি বাড়বে। সঙ্গে মন এবং শরীরও সুস্থ থাকবে।

আরও পড়ুন:

বিখ্যাতদের বিবাহ-বিচিত্রা, পর্ব-৮: জোসেফ কনরাড ও জেসি কনরাড—আমি রূপে তোমায় ভোলাব না…/৩

সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৬৬: সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ ও লৌকিক চিকিৎসা—ছাগল ক্ষুরি ও ধানি ঘাস

 

হাঁটাচলা

প্রত্যহ হাঁটাচলা করুন। অনেকেই আছেন, যাঁরা ব্যস্ততা এবং কাজের চাপে রোজ দিন শরীরচর্চা করার সময় বের করতে পারেন না। ্সে ক্ষেত্রে কিছু ক্ষণ হাঁটাচলা করলেও অনেকটা শরীরচর্চা হয়। এর পাশাপাশি যদি কিছুটা সময় বের করে শরীরচর্চা করতে পারেন, তা হলে তো খুবই ভালো কথা।

আরও পড়ুন:

রহস্য উপন্যাস: পিশাচ পাহাড়ের আতঙ্ক, পর্ব-৮২: খটকা

গল্পকথায় ঠাকুরবাড়ি, পর্ব-৯৭: কী করে গল্প লিখতে হয়, ছোটদের শিখিয়েছিলেন অবনীন্দ্রনাথ

 

মিষ্টি খাওয়া কমাতে হবে

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে মিষ্টি খাওয়া কমাতেই হবে। মিষ্টির খাওয়ার প্রতি বেশি ঝোঁক থাকলেও এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। মনে রাখবেন, ৪০-এর পরে ওজন বশে রাখতে মিষ্টি খাওয়ায় রাশ টানতে হবে। আর যদি একান্তই মিষ্টি খেতে হয়, তা হলে নির্দিষ্ট সময়ে নিয়ম মেনে খেতে হবে। ইচ্ছেমতো যত খুশি মিষ্টি খেয়ে নিলে চলবে না।


Skip to content