শুক্রবার ২২ নভেম্বর, ২০২৪


ছবি প্রতীকী

শিশুদের বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভীষণভাবে যত্নের প্রয়োজন হয়। বাবা-মায়ের সঙ্গে আদর, খাওয়াদাওয়া, লেখাপড়া, খেলা অত্যন্ত জরুরি একটা বিষয়। এর পাশাপাশি সংসারে তেমনই দরকার শান্তি। বাড়িতে সর্বক্ষণ ঝঞ্ঝাট লেগে থাকলে তার প্রভাব পড়ে সন্তানের মনের উপরে। তার ব্যক্তিত্বে সেই সমস্যার ছাপ পড়ে যাওয়ার আশঙ্কা খুবই ব্যাপক ভাবে পড়ে। এই পরিস্থিতি কী ধরনের প্রভাব ফেলে সন্তানের মানসিক গঠনের উপরে?
বাবা-মায়ের মধ্যে মতের মিল না থাকলে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে দেখা যায় বহু শিশুকে। নানা ধরনের অনিশ্চয়তায় ভোগে শিশুরা। তাদের জীবন কোন দিকে মোড় নেবে, সে চিন্তা ছোটবেলা থেকেই পেয়ে বসে। পারিবারিক অশান্তি অতিরিক্ত মাত্রায় চলতে থাকলে তা শিশুর মানসিক চাপ বাড়ায়। অবসাদ এবং উদ্বেগের মতো অসুখ ছোট থেকেই তার মনে ছায়া ফেলে।
আরও পড়ুন:

মাঝ আকাশে অজানা বস্তুর আনাগোনা বাড়ছে, রহস্যভেদে কমিটি গড়ল নাসা!

হোমিওপ্যাথি: কনজাংটিভাইটিসের ভয়? মিথ ভুলে এই সব সতর্কতা মেনে চলুন

৩-৭ বছর বয়স হল শিশুদের মনে সম্পর্ক সংক্রান্ত ভাবনা তৈরি হওয়ার জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ সময়। এই কয়েকটি বছর স্কুলে গিয়ে নতুন বন্ধুদের সঙ্গে ভাব হয় তাদের। নিজেদের একটা জগৎ আলাদা ভাবে তৈরি হয়। এমন সময়ে বাড়ির পরিস্থিতি অশান্ত হলে, তাদের বাকি সম্পর্কও শান্তিপূর্ণ না হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়।
আরও পড়ুন:

বাংলাদেশের জাগ্রত মন্দিরে মন্দিরে, পর্ব-৩৯: মুকুন্দ দাসের কালীমন্দিরে শ্যামাপুজোয় খুব ধুমধাম করে পুজো হয়

সামনেই বিয়েবাড়ি? গয়নার বাক্সে থাকুক এই ৫ ধরনের গয়না

মা-বাবা, দাদু-ঠাকুমা বা বড়দের মধ্যে মতের মিল না-ই থাকতে পারে। তার জেরে অশান্তিও অস্বাভাবিক নয়। কিন্তু বাবা-মায়েদের নিজেদের মধ্যে তাঁদের বাচ্চাদের কথা ভাবে বোঝাপড়া করতেই হবে। যাতে তাঁদের সম্পর্কের তিক্ততা কখনওই অসুস্থ না করে ফেলে বাড়ির শিশুটিকে।

Skip to content