উদ্ধব ঠাকরে।
রাজ্যপাল ভগৎ সিংহ কোশিয়ার নির্দেশ অনুযায়ী বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টার মধ্যে আস্থাভোট নিতে হবে, সুপ্রিম কোর্ট বুধবার রাত ৯টায় এই নির্দেশ দিয়েছে। শীর্ষ আদালতের এই নির্দেশের পরেই শিবসেনা প্রধান উদ্ধব ঠাকরে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিলেন। উদ্ধব ‘ফেসবুক লাইভ’ করে তাঁর পদত্যাগের কথা ঘোষণা করেন। সেই সঙ্গে ৩১ মাসের ‘মহাবিকাশ আঘাডী’ জোটের সরকারের পতন হল।
বুধবার মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে উদ্ধবের ইস্তফার ফলে গত ১০ দিন ধরে মহারাষ্ট্রে যে রাজনৈতিক উত্তেজনা চলছিল তার সমাপ্ত হল। শিবসেনা সূত্রের খবর, উদ্ধবের ফেসবুক লাইভ-এর সময় তাঁর এক প্রতিনিধি রাজভবনে গিয়ে রাজ্যপাল কোশিয়ারিকে পদত্যাগের কথা জানান। উদ্ধব রাজভবনে যান ফেসবুক লাইভ শেষ হলে।
উদ্ধব ঠাকরে কংগ্রেস-এনসিপির সঙ্গে আগামীদিনে জোট প্রসঙ্গে বলেন, এখন কাছের মানুষ দূরে সরে গিয়েছেন। আর যাঁরা দূরে ছিলেন, এখন তাঁরা আমাদের সঙ্গে আছেন। ফেসবুক লাইভে তিনি জানান, আমার কোনও আক্ষেপ নেই। শিবসেনা রয়েছে আমার কাছে। রয়েছেন শিব সৈনিকেরা।
উল্লেখ্য, রাজ্যপাল ভগৎ সিংহ কোশিয়ারি মহারাষ্ট্র বিধানসভার বিশেষ অধিবেশন ডেকে বৃহস্পতিবারই শক্তিপরীক্ষার মুখোমুখি হওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরেকে। কিন্তু রাজ্যপাল ভগত সিংহ কোশিয়ারির নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন শিবসেনার মুখ্য সচেতক সুনীল প্রভু। এ প্রসঙ্গে শিবসেনার মুখ্য সচেতক সুনীল প্রভুর বক্তব্য, ইতিমধ্যেই সুপ্রিম কোর্টে একনাথ শিন্ডে-সহ ১৬ জন বিদ্রোহী শিবসেনা বিধায়কের পদ খারিজ নিয়ে মামলা চলছে। বিষয়টি এখনও আদালতের বিচারাধীন। তার মধ্যে রাজ্যেপালের এমন নির্দেশ একেবারেই ন্যায়সঙ্গত নয়। শুধু তাই নয়, বিধায়কের পদ খারিজ সংক্রান্ত মামালার নিস্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত যাতে বিধানসভায় শক্তিপরীক্ষা না হয় সুনীল সেই আর্জিও জানিয়েছিলেন শীর্ষ আদালতে।
বুধবার শুনানির পর বৃহস্পতিবার মহারাষ্ট্র বিধানসভায় আস্থাভোট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট। আদালত জানিয়ে দেয় বৃহস্পতিবারই আস্থাভোট নিতে হবে মহারাষ্ট্রের মখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরকে। শিবসেনা রাজ্যপালের নির্দেশের উপর স্থগিতাদেশ চেয়ে যে আবেদন করেছিল বুধবার দীর্ঘ শুনানির পর তা নাকচ করে দেয় শীর্ষ আদালত। শুনানি চলে প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা ধরে। বুধাবার বিকেল ৫ নাগাদ বিচারপতি সূর্যকান্ত এবং বিচারপতি জেবি পাড়িয়ালার বেঞ্চে শিবসেনার আবেদনের শুনানি শুরু হয়। শুনানি চলে রাত প্রায় ৮টা পর্যন্ত। শুনানি শেষে বেঞ্চ জানায় রাত ৯টায় এই আবেদনের বিষয়ে নির্দেশ দেওয়া হবে।
বুধবার মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে উদ্ধবের ইস্তফার ফলে গত ১০ দিন ধরে মহারাষ্ট্রে যে রাজনৈতিক উত্তেজনা চলছিল তার সমাপ্ত হল। শিবসেনা সূত্রের খবর, উদ্ধবের ফেসবুক লাইভ-এর সময় তাঁর এক প্রতিনিধি রাজভবনে গিয়ে রাজ্যপাল কোশিয়ারিকে পদত্যাগের কথা জানান। উদ্ধব রাজভবনে যান ফেসবুক লাইভ শেষ হলে।
উদ্ধব ঠাকরে কংগ্রেস-এনসিপির সঙ্গে আগামীদিনে জোট প্রসঙ্গে বলেন, এখন কাছের মানুষ দূরে সরে গিয়েছেন। আর যাঁরা দূরে ছিলেন, এখন তাঁরা আমাদের সঙ্গে আছেন। ফেসবুক লাইভে তিনি জানান, আমার কোনও আক্ষেপ নেই। শিবসেনা রয়েছে আমার কাছে। রয়েছেন শিব সৈনিকেরা।
উল্লেখ্য, রাজ্যপাল ভগৎ সিংহ কোশিয়ারি মহারাষ্ট্র বিধানসভার বিশেষ অধিবেশন ডেকে বৃহস্পতিবারই শক্তিপরীক্ষার মুখোমুখি হওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরেকে। কিন্তু রাজ্যপাল ভগত সিংহ কোশিয়ারির নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন শিবসেনার মুখ্য সচেতক সুনীল প্রভু। এ প্রসঙ্গে শিবসেনার মুখ্য সচেতক সুনীল প্রভুর বক্তব্য, ইতিমধ্যেই সুপ্রিম কোর্টে একনাথ শিন্ডে-সহ ১৬ জন বিদ্রোহী শিবসেনা বিধায়কের পদ খারিজ নিয়ে মামলা চলছে। বিষয়টি এখনও আদালতের বিচারাধীন। তার মধ্যে রাজ্যেপালের এমন নির্দেশ একেবারেই ন্যায়সঙ্গত নয়। শুধু তাই নয়, বিধায়কের পদ খারিজ সংক্রান্ত মামালার নিস্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত যাতে বিধানসভায় শক্তিপরীক্ষা না হয় সুনীল সেই আর্জিও জানিয়েছিলেন শীর্ষ আদালতে।
বুধবার শুনানির পর বৃহস্পতিবার মহারাষ্ট্র বিধানসভায় আস্থাভোট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট। আদালত জানিয়ে দেয় বৃহস্পতিবারই আস্থাভোট নিতে হবে মহারাষ্ট্রের মখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরকে। শিবসেনা রাজ্যপালের নির্দেশের উপর স্থগিতাদেশ চেয়ে যে আবেদন করেছিল বুধবার দীর্ঘ শুনানির পর তা নাকচ করে দেয় শীর্ষ আদালত। শুনানি চলে প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা ধরে। বুধাবার বিকেল ৫ নাগাদ বিচারপতি সূর্যকান্ত এবং বিচারপতি জেবি পাড়িয়ালার বেঞ্চে শিবসেনার আবেদনের শুনানি শুরু হয়। শুনানি চলে রাত প্রায় ৮টা পর্যন্ত। শুনানি শেষে বেঞ্চ জানায় রাত ৯টায় এই আবেদনের বিষয়ে নির্দেশ দেওয়া হবে।