ছবি প্রতীকী, সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে
আমাদের অনেকেরই চশমা জীবনের এক অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে। চশমা ছাড়া আমাদের এক মুহূর্ত হয়তো চলেই না। শুধুমাত্র ঘুমের সময় আমাদের চোখ মুক্ত হয় ওই দুখানি কাচের টুকরো থেকে। কিন্তু যেভাবে খুশি যেখানে খুশি চশমা রেখে দিলে কিন্তু অযত্নের ফলে খুব তাড়াতাড়ি খারাপ হয়ে যাবে অনেক সাধ করে কেনা চশমাখানা। আবার হঠাৎ করে নতুন চশমা কেনাও সম্ভব হয়ে ওঠে না সবার। তাই ব্যস্ত সময়ের মধ্যে একটু সময় বের করে চশমার যত্ন কীভাবে করলে দীর্ঘদিন চশমা ভালো থাকবে তার কিছু টিপস রইল:
ব্যবহারের নিয়ম
চশমা মাথার ওপর তুলে রাখবেন না। এতে চশমার অ্যালাইনমেন্ট নষ্ট হয়ে যায়। চশমার লেন্স ঠিক থাকলেও অ্যালাইনমেন্ট ঠিক না হলে দেখতে অসুবিধা হয়। এছাড়া চুলে জমে থাকা তেল, ধুলো চশমার কাচে লেগে লেন্স ঝাপসা করে দেয়।
মাথা ঢুকিয়ে জামাকাপড় পরার সময় চশমা খুলে রাখুন। নাহলে চশমায় ক্রমাগত চাপ পড়ে ফ্রেম বেঁকে যেতে পারে। আবার চশমা পড়ে গিয়ে ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কাও থাকে।
চশমা দু’হাত দিয়ে পরবেন ও দু’হাত দিয়ে খুলবেন।
চশমা হালকা ওজনের নেবেন। এতে বেশিক্ষণ চশমা পরে থাকলেও চশমার জন্য বিরক্তবোধ হবেন না।
চশমাতে (লেন্স) বেশি দাগ হলে পরিবর্তন করা ভালো।
বছরে দু’বার চোখের ডাক্তার দেখানো ভালো।
ফ্লেক্সিবল ফ্রেম নেওয়া ভালো, এতে চশমার কোনা ভাঙা থেকে রেহাই পাওয়া যাবে।
প্রয়োজন না থাকলে
ঘুমানোর সময় চশমা খুলে রাখুন। বালিশের পাশে বা নীচে না রেখে চশমার বাক্সতে রাখুন।
চশমা খুলে রাখার সময় লেন্সের দিকটা সবসময় ওপরের দিকে রাখুন। লেন্স নীচের দিকে রাখলে ঘষা লেগে দাগ হতে পারে।
চশমা সরাসরি রোদে রাখবেন না। এমনকী নিজের চশমা অন্য কাউকে পরতে দেবেন না। এতে চশমার ফিটিংস নষ্ট হয়ে যায়। কয়েক মাস অন্তর দোকানে গিয়ে চশমার স্ক্রু অ্যাডজাস্ট করিয়ে নিতে হবে।
পরিষ্কার করার নিয়ম
নরম সুতি কাপড় দিয়ে আলতোভাবে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে চশমার লেন্স পরিষ্কার করুন। শক্ত বা খসখসে কাপড় ব্যবহার করবেন না।
সপ্তাহে এক দিন চশমা ধুয়ে পরিষ্কার করুন। বাটিতে কুসুম গরম জল নিয়ে কয়েক ফোঁটা লিকুইড সাবান মিশিয়ে চশমা কিছুক্ষণ ডুবিয়ে রাখুন। এরপর ঠান্ডা জলে ধুয়ে নিন। চশমা ধোয়ার পর নরম কাপড় দিয়ে মুছে নিন।
চশমা পরিষ্কার করার জন্য বাজারে লেন্স ক্লিনার স্প্রে পাওয়া যায়। এই স্প্রে লাগিয়ে সুতি কাপড় দিয়েও চশমা মুছে নিতে পারেন।
চশমা টিস্যু দিয়ে পরিষ্কার করবেন। এতে লেন্স ভালো থাকবে। টিস্যু না থাকলে পাতলা কাপড় ব্যবহার করতে পারেন।
সতর্কতা
চশমা পরিষ্কার করার জন্য অ্যামোনিয়া, ব্লিচ, নেলপলিশ রিমুভার ব্যবহার করবেন না। এগুলো চশমার লেন্স ও কোটিংয়ের ক্ষতি করে।
চশমায় ঘাম লাগলে মুছে নিন। ঘাম বসে গেলে ফ্রেমে দাগ হয়ে যায়। তাছাড়া ঘাম লেন্সেরও ক্ষতি করে।
হাত দিয়ে চশমার লেন্স ধরা যাবে না। এতে লেন্সে আঙুলের ছাপ পড়ে যায় এবং দেখতে অসুবিধা হয়।
চশমা মাথার ওপর তুলে রাখবেন না। এতে চশমার অ্যালাইনমেন্ট নষ্ট হয়ে যায়। চশমার লেন্স ঠিক থাকলেও অ্যালাইনমেন্ট ঠিক না হলে দেখতে অসুবিধা হয়। এছাড়া চুলে জমে থাকা তেল, ধুলো চশমার কাচে লেগে লেন্স ঝাপসা করে দেয়।
মাথা ঢুকিয়ে জামাকাপড় পরার সময় চশমা খুলে রাখুন। নাহলে চশমায় ক্রমাগত চাপ পড়ে ফ্রেম বেঁকে যেতে পারে। আবার চশমা পড়ে গিয়ে ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কাও থাকে।
চশমা দু’হাত দিয়ে পরবেন ও দু’হাত দিয়ে খুলবেন।
চশমা হালকা ওজনের নেবেন। এতে বেশিক্ষণ চশমা পরে থাকলেও চশমার জন্য বিরক্তবোধ হবেন না।
চশমাতে (লেন্স) বেশি দাগ হলে পরিবর্তন করা ভালো।
বছরে দু’বার চোখের ডাক্তার দেখানো ভালো।
ফ্লেক্সিবল ফ্রেম নেওয়া ভালো, এতে চশমার কোনা ভাঙা থেকে রেহাই পাওয়া যাবে।
ঘুমানোর সময় চশমা খুলে রাখুন। বালিশের পাশে বা নীচে না রেখে চশমার বাক্সতে রাখুন।
চশমা খুলে রাখার সময় লেন্সের দিকটা সবসময় ওপরের দিকে রাখুন। লেন্স নীচের দিকে রাখলে ঘষা লেগে দাগ হতে পারে।
চশমা সরাসরি রোদে রাখবেন না। এমনকী নিজের চশমা অন্য কাউকে পরতে দেবেন না। এতে চশমার ফিটিংস নষ্ট হয়ে যায়। কয়েক মাস অন্তর দোকানে গিয়ে চশমার স্ক্রু অ্যাডজাস্ট করিয়ে নিতে হবে।
নরম সুতি কাপড় দিয়ে আলতোভাবে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে চশমার লেন্স পরিষ্কার করুন। শক্ত বা খসখসে কাপড় ব্যবহার করবেন না।
সপ্তাহে এক দিন চশমা ধুয়ে পরিষ্কার করুন। বাটিতে কুসুম গরম জল নিয়ে কয়েক ফোঁটা লিকুইড সাবান মিশিয়ে চশমা কিছুক্ষণ ডুবিয়ে রাখুন। এরপর ঠান্ডা জলে ধুয়ে নিন। চশমা ধোয়ার পর নরম কাপড় দিয়ে মুছে নিন।
চশমা পরিষ্কার করার জন্য বাজারে লেন্স ক্লিনার স্প্রে পাওয়া যায়। এই স্প্রে লাগিয়ে সুতি কাপড় দিয়েও চশমা মুছে নিতে পারেন।
চশমা টিস্যু দিয়ে পরিষ্কার করবেন। এতে লেন্স ভালো থাকবে। টিস্যু না থাকলে পাতলা কাপড় ব্যবহার করতে পারেন।
চশমা পরিষ্কার করার জন্য অ্যামোনিয়া, ব্লিচ, নেলপলিশ রিমুভার ব্যবহার করবেন না। এগুলো চশমার লেন্স ও কোটিংয়ের ক্ষতি করে।
চশমায় ঘাম লাগলে মুছে নিন। ঘাম বসে গেলে ফ্রেমে দাগ হয়ে যায়। তাছাড়া ঘাম লেন্সেরও ক্ষতি করে।
হাত দিয়ে চশমার লেন্স ধরা যাবে না। এতে লেন্সে আঙুলের ছাপ পড়ে যায় এবং দেখতে অসুবিধা হয়।