কাজী নজরুল ইসলাম ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
সম্প্রতি নলিনী গুহ সভাঘরে ‘চারুকৃতি আবৃত্তি পরিবার’ উদযাপন করল রবীন্দ্র নজরুল সন্ধ্যা। শুরুতেই ছিল গান নাচ এবং আবৃত্তির মাধ্যমে একটি ছোট মুখবন্ধ। সুন্দর উপস্থাপনা। “হে জীবন স্বামী” নামে একটি ভাবনা উপস্থাপন করলেন ডাঃ কল্যাণ মুখোপাধ্যায়, ডাঃ পাপড়ি নায়ক সাহা ও ডাঃ নারায়ণী চক্রবর্তী।
চারুকৃতির সভ্যসভ্যাদের একক আবৃত্তি ও গল্প পাঠের কিছু কিছু মুহূর্ত ছিল এক কথায় অনবদ্য। এতে অংশ নিয়েছিলেন জয়ন্ত ঘোষ, সুজনা ঘোষ মুখোপাধ্যায়, কুমকুম মিত্র, নীললোহিত দাস, ঈশান কর্মকার, তপতী নাথ, সুমিতা সেনগুপ্ত, দেবযানী রায় মুখোপাধ্যায়, কৃতি দাস। পূরবী মণ্ডল ও ড. কৃষ্ণপদ দাস উপস্থাপন করলেন “উজ্জীবনের কবি রবীন্দ্রনাথ” ও “প্রেমের অমরাবতী।” এঁরা দু’জনে মিলেই উপহার দিয়েছিলেন “কর্ণ কুন্তী সংবাদ”।
আরও পড়ুন:
মহাকাব্যের কথকতা, পর্ব-৭১: মহাভারতে বর্ণিত পোষ্যপ্রাণী ও পালকপিতার সম্পর্কের বাঁধন, আজও খুঁজে পাওয়া যায় কী?
আলোকের ঝর্ণাধারায়, পর্ব-৫৫: সঙ্গীত অনুরাগিণী মা সারদা
কাজী নজরুল ইসলামের ‘বিদ্রোহী’তে যাঁরা কণ্ঠ দিয়েছিলেন তাঁদের উপস্থাপনা ছিল অত্যন্ত সুন্দর। সমগ্র অনুষ্ঠানের সঞ্চালনার কৃতিত্ব অবশ্যই কৃতি দাসের। আবহসংগীত রচনা করেছেন অলকেশ দে সরকার। ধ্বনিতে ছিলেন সুবীর নাথ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করলেন ড. কৃষ্ণপদ দাস ও সুস্মিতা দাস।