রবিবার ১০ নভেম্বর, ২০২৪


ছবি: প্রতীকী। সংগৃহীত।

পরিবার, সহকর্মী, বন্ধুবান্ধব কত শত মানুষের ভিড় আমাদের চারপাশে। তাঁদের সকলকে নিয়েই তো আমাদের জীবন। চারপাশে অনেকে রয়েছেন বলে কিন্তু নিজের কথা কখনও ভোলা যাবে না। নিজের শর্তেই আমাদের জীবন কাটাতে হবে। আপনজনেরা যাই বলুন না কেন, জেনে নিন কারও জন্য জীবনের কোনও নিয়ম পরিবর্তন অনুচিত।
 

গণ্ডি বেঁধে দিন

পরিবারের লোকজন, বন্ধুবান্ধব কিংবা সহকর্মীদের আপনার নিজের জীবনে ঠিক কতদূর পর্যন্ত হস্তক্ষেপ করা উচিত, সে গণ্ডি আপনি বেঁধে দিন। ওই গণ্ডি কাউকে পেরতে দেবেন না। যদি অযাচিতভাবে কেউ সেই গণ্ডি পেরনোর চেষ্টা করেন, তাঁকে মনে করিয়ে দিন কোনটা উচিত আর কোনটা না।
 

কখনই সহজলভ্য হয়ে উঠবেন না

কারও বিপদে অবশ্যই পাশে থাকুন। সাহায্য করুন। কিন্তু ভুলেও প্রত্যেকের কাছে নিজে কখনই সহজলভ্য হয়ে উঠবেন না। কাউকে নিজেও সহজলভ্য বলে মনে করবেন না।

আরও পড়ুন:

ড্রপ ব্যবহার করেও কিছুতেই খুলছে না বন্ধ নাক? এই ঘরোয়া উপায়গুলি চেষ্টা করে দেখতে পারেন

গর্ভেই মৃত্যু হয় দ্বিতীয় সন্তানের, তিন বছর পর গোপন কথা প্রকাশ্যে আনলেন রানি মুখোপাধ্যায়

 

সময় নষ্ট করবেন না

দিনভর নানা কাজে ব্যস্ত থাকি আমরা। মনে হয় যেন নিজের জন্য শ্বাস নেওয়ারও সময় থাকে না। তাই প্রাত্যহিক জীবনে নিজের সময় নষ্ট করবেন না। যদি কেউ আপনাকে অযথা সময় নষ্টের জন্য উৎসাহও দেন, তাঁকে এড়িয়ে চলুন।
 

সম্পর্ক

কারও সঙ্গে মন দেওয়া নেওয়ার আগে অন্যের কথা শুনবেন না। নিজেকে যাঁকে মন থেকে আপন বলে ভাবতে পারবেন, তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করুন। জীবনের বাকিটা পথ একসঙ্গে চলার সিদ্ধান্ত নিন।

আরও পড়ুন:

এই দেশ এই মাটি, সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-৯: সুন্দরবনের লুপ্ত নদী আদিগঙ্গা

বাঙালির মৎস্যপুরাণ, পর্ব-৬৮: উন্নতমানের প্রোটিনের উৎস বলেই মাছ এত জনপ্রিয়

 

মানসিক স্বাস্থ্য

শারীরিকভাবে আমরা মাঝেমধ্যেই অসুস্থ হয়ে পড়ি। মানতে শিখুন একইভাবে মানসিক স্বাস্থ্যও টালমাটাল হয়। তাই সবার আগে নিজের মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে নজর দিন।
 

পছন্দ, অপছন্দ সম্পর্কে সচেতন হোন

নিজের পছন্দ, অপছন্দ সম্পর্কে আরও সচেতন হোন। কারও জন্য নিজের পছন্দ, অপছন্দ ভুলেও পরিবর্তন করবেন না। তাতে নিজস্বতা হারানোর সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে।

আপনার রায়

রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোটে দফা বৃদ্ধি করা জরুরি?

Skip to content