এ আর রহমান। ছবি: সংগৃহীত।
তিনি সব সময় সুরের মধ্যেই ডুবে থাকেন। তাই তো তাঁর স্বপ্নের মধ্যেও সুর এসে হাজির হয়। তিনি সুরকার, সঙ্গীত পরিচালক এ আর রহমান। সুরের জাদুকরের স্বপ্নে পাওয়া সুরের গল্প শুনিয়েছেন পরিচালক রাকেশ ওমপ্রকাশ মেহরা।
রাকেশ ওমপ্রকাশ মেহরা ‘দিল্লি ৬’ ছবিটি পরিচালনা করেছিলেন। অভিষেক বচ্চন, সোনম কপূর, দিব্যা দত্ত, ওম পুরী প্রমুখ অভিনয় করেছিলেন। ছবির ‘আর্জিয়াঁ’ গানের সুর নিয়েই গল্প শুনিয়েছেন পরিচালক। তাঁর কথায়, রহমান নাকি ‘আর্জিয়াঁ’ গানের সুর স্বপ্নের মধ্যে পেয়েছিলেন। রহমান ভোরবেলা ওমপ্রকাশ মেহরার ঘুম ভাঙিয়ে তাঁকে সেই স্বপ্ন এবং গানের কথা জানিয়েছিলেন।
আরও পড়ুন:
পপ তারকা ম্যাডোনার বমি বন্ধ হচ্ছে না, শয্যাশায়ী গায়িকাকে কি আবারও ভর্তি করাতে হবে হাসপাতালে?
এই দেশ এই মাটি, সুন্দরবনের বারোমাস্যা, পর্ব-২: চলমান সুন্দরবন
এক সাক্ষাৎকারে রাকেশ জানান, “আমরা সবাই তো আলোর কাছে নত হই। আলোই আমাদের বেঁচে থাকার উদ্দীপনা জুগিয়ে থাকে। তবুও মনে হয়, আমার মধ্যে বহু ভুল ধারণা রয়েছে। মানুষ হিসাবে আমি অসম্পূর্ণ। তাই ভেবেছিলাম এই বিষয়টিকে মাথায় রেখেই একটা গান তৈরি করা হোক।”
আরও পড়ুন:
বাঙালির মৎস্যপুরাণ, পর্ব-৬১: এখন বাংলার মহিলারাও উন্নতমানের লার্ভা এনে চিংড়ি চাষ করে স্বনির্ভর হয়ে উঠছেন
পঞ্চমে মেলোডি, পর্ব-১৭: লতা-কিশোর-পঞ্চম-গুলজারের অনবদ্য সৃষ্টি ‘তেরে বিনা জিন্দেগি সে কই শিকওয়া নেহি’
পরিচালক জানান, “চেন্নাইয়ে একদিন ভোর সাড়ে ৪টে নাগাদ আমি রহমানের স্টুডিয়োর একটা সোফায় ঘুমোচ্ছি। এমন সময় ও আমায় ঘুম থেকে তুলল। রহমন বলল, ও স্বপ্নের মধ্যে গানের সুরটা পেয়েছে। একটানা ৩৭ মিনিট পিয়ানোয় বাজিয়ে ও আমাকে সেটি শোনালো। এ ভাবেই তৈরি হয় ‘আর্জিয়াঁ’ গানটি।”
‘আর্জিয়াঁ’ গানটি গেয়েছিলেন জাভেদ আলি এবং কৈলাস খের। প্রসূন জোশী গানের কথা লিখেছিলেন। ‘দিল্লি ৬’ ২০০৯ সালেছবিটি মুক্তি পেয়েছিল। ছবিটি বক্স অফিসে তেমন সফল হয়নি। তবে গানটি দর্শকের মন ছুঁয়েছিল।
‘আর্জিয়াঁ’ গানটি গেয়েছিলেন জাভেদ আলি এবং কৈলাস খের। প্রসূন জোশী গানের কথা লিখেছিলেন। ‘দিল্লি ৬’ ২০০৯ সালেছবিটি মুক্তি পেয়েছিল। ছবিটি বক্স অফিসে তেমন সফল হয়নি। তবে গানটি দর্শকের মন ছুঁয়েছিল।